শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
ছাত্র বিক্ষোভে উত্তাল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। দাবি, অবিলম্বে আয়োজন করতে হবে ছাত্র সংসদ নির্বাচন। বাম ছাত্রসংগঠন এসএফআই এর মিছিল ঘিরে রণক্ষেত্রের চেহারা নিল কলেজ স্ট্রিট ক্যাম্পাস।
রাজ্যের কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচন বহুদিন ধরে বন্ধ হয়ে রয়েছে। বার বার এ নিয়ে দাবি জানিয়েও সুরাহা মেলে নি। সোমবার প্রতিবাদে রাজাবাজার থেকে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত মিছিলের ডাক দেয় ভারতের ছাত্র ফেডারেশন বা এসএফআই। নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, পড়ুয়ারা কলেজ স্ট্রিট ক্যাম্পাসে এসে পৌঁছালে উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। অভিযোগ, ছাত্রছাত্রীরা ক্যাম্পাসের গেট ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশ করবার চেষ্টা করেন। উপস্থিত পুলিশ আধিকারিকরা বাধা দিতে গেলে তাদের সঙ্গে ব্যাপক ধস্তাধস্তি হয়। রীতিমতো হাতাহাতি শুরু হয়ে যায় পুলিশকর্মী ও এসএফআই কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে। তবে, শেষ পর্যন্ত, পুলিশ যাবতীয় প্রতিরোধকে উপেক্ষা করে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন পড়ুয়ারা।
বস্তুত, কলেজস্ট্রিট ক্যাম্পাসে এসএফআই যখন সভা করছে । তার বিপরীতে দাঁড়িয়ে ছিলেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের কর্মী ও সমর্থকরা। যদিও উভয় দলের মধ্যে সংঘর্ষের কোনো খবর আপাতত নেই। এসএফআই চ ছাত্র নেতাদের কথায়, বহিরাগতদের হাতে রয়েছে কলেজ -বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিয়ন পরিচালনার ভার। অথচ প্রতিষ্ঠানের বর্তমান শিক্ষার্থীরা সংসদ পরিচালনায় অংশগ্রহণ করতে পারছে না। আন্দোলনকারী ছাত্রছাত্রীদের দাবি, অবিলম্বে নির্বাচন শুরু না করলে আরো বৃহত্তর আন্দোলনে যাবেন তারা। এছাড়াও সেমেষ্টার পিছু ফি-র পরিমাণ হ্রাস, সঠিক সময় পরীক্ষার ফল প্রকাশ স্কলারশিপ ও ফেলোশিপ চালু করা ইত্যাদি একাধিক শিক্ষা সংক্রান্ত দাবি আদায়ের জন্য আজকের মিছিলে সামিল হয়েছেন তাঁরা। সিপিএমের এক নেতার কথায়, ছাত্ররা তাঁদের ন্যায্য দাবি দাওয়া নিয়ে লড়াই করতে মিছিলে অংশ নিয়েছে। সেখানে পুলিশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপের কেন? প্রশ্ন তাঁর।
ক্যাম্পাসে বহিরাগতরা এসে তাণ্ডব চালিয়েছে, অভিযোগ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষর। যদিও তাণ্ডবের ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কতটা ক্ষতি হয়েছে তার উত্তর দেননি তাঁরা। তৃণমূল ছাত্র পরিষদ বাম ছাত্র সংগঠনের কর্মসূচির তীব্র ভাষায় নিন্দা জানিয়েছে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34