শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
চিত্র: বিসিসিআই টুইটার থেকে সংগৃহীত
৩৪ বছরের খরা কাটিয়ে এবার কি রনজি ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হতে পারবে বাংলা? গত বছর আশা জাগিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি। মধ্যপ্রদেশের কাছে সেমিফাইনালে হেরে ফাইনালে ওঠার স্বপ্ন চুরমার হয়ে গিয়েছিল অভিমুন্য ঈশ্বরণদের। মরশুমের শুরু থেকেই এবারও স্বপ্ন দেখাচ্ছে বাংলা। গ্রুপ লিগে ওডিশার কাছে ঘরের মাঠে পরাজয় বাদ দিলে, প্রত্যেকটা ম্যাচেই দুর্দান্ত খেলেছে মনোজ তেওয়ারির দল। সেমিফাইনালে আবার সামনে সেই মধ্যপ্রদেশ। বাংলা সামনে সুযোগ প্রতিশোধ নিয়ে ফাইনালে ওঠার। অনুষ্টুপ মজুমদার ও সুদীপ ঘরামির জোড়া শতরানের ওপর ভর করে প্রথম দিনের শেষে মধ্যপ্রদেশকে দারুণ চাপে রাখল বাংলা। প্রথম দিনের শেষে ৪ উইকেট হারিয়ে ৩০৭ রান তুলেছে বাংলা।
ইন্দোরে টস জিতে এদিন প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন বাংলার অধিনায়ক মনোজ তিওয়ারি। মরশুমের শুরু থেকেই ওপেনিং সমস্যায় ভুগছে বাংলা। কোয়ার্টার ফাইনালে ঝাড়খণ্ডের বিরুদ্ধে কাজী জুনায়েদ সইফিকে দিয়ে পরীক্ষা করেছিল টিম ম্যানেজমেন্ট। তিনিও ব্যর্থ। দলকে একেবারেই নির্ভরতা দিতে পারেননি সইফি। তাই মধ্যপ্রদেশের বিরুদ্ধে ওপেনিং জুটিতে আবার পরিবর্তন। বাধ্য হয়ে আবার করল লালকেই ওপেনিংয়ে ফেরানো হয়। তাতেও সমস্যা মিটল না।
মধ্যপ্রদেশের বিরুদ্ধে এদিন ভাল শুরু করেছিলেন বাংলার দুই ওপেনার করণ লাল ও অভিমন্যু ঈশ্বরন। আবেশ খানদের বিরুদ্ধে যথেষ্ট সাবলীল মনে হচ্ছিল বাংলার দুই ওপেনারকে। ওপেনিং জুটিতেই ৫১ রান উঠে যায়। ১৩তম ওভারে প্রথম ধাক্কা খায় বাংলা। গৌরব যাদবের অফ স্টাম্পে পড়া ডেলিভারি সামান্য ভেতরের দিকে ঢুকে অভিমন্যুর ব্যাট ও প্যাডের মাঝখান দিয়ে স্টাম্প ছিটকে দেয়। ৩৩ বলে ২৭ রান করে আউট হন অভিমন্যু। পরের ওভারেই করণ লালকে (২৩) বোল্ড করেন অনুভব আগরওয়াল।
পরপর ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় বাংলা। মনে হচ্ছিল বাংলার ইনিংসে ধস নামতে চলেছে। কিন্তু রুখে দাঁড়ান বহু যুদ্ধের নায়ক অনুষ্টুপ মজুমদার। তাঁকে সঙ্গ দেন সুদীপ ঘরামি। দুজনই চাপ কাটিয়ে বাংলাকে বড় রানে পৌঁছে দেন। তৃতীয় উইকেটের জুটিতে দুজনে মিলে তোলেন ২৪১। শেষ পর্যন্ত ২৯২ রানের মাথায় জুটি ভাঙেন আবেশ খান। অনুষ্টুপকে বোল্ড করেন তিনি। ২০৬ বলে ১২০ রান করে আউট হন অনুষ্টুপ। এরপরই আউট হন সুদীপ ঘরামি। ২১৩ বলে ১১২ রান করে তিনি অনুভব আগরওয়ালের বলে তিনি এলবিডব্লু হন। দিনের শেষে ক্রিজে রয়েছেন মনোজ তেওয়ারি (৫) ও শাহবাজ আমেদ (৬)।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34