- এই মুহূর্তে দে । শ
- জানুয়ারি ৩, ২০২৪
১৩৪ দিন পর এসএসকেএম থেকে জোকা ইএসআই হাসপাতালে স্থানান্তরিত সুজয়কৃষ্ণ
অবশেষে নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে অভিযুক্ত, ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়া সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে এসএসকেএম হাসপাতাল থেকে জোকা ইএসআই হাসপাতালে নিয়ে আসা হল তাঁর কন্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের জন্য। গোপাল দলপতি প্রথম কুন্তল ঘোষের নাম করে বলেছিলেন, কালীঘাটের কাকুর নাম। ইডি কালীঘাটের কাকুকে গ্রেফতার করার পর তাঁর কন্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের জন্য শতচেষ্টা করেও ইডি পারেনি। অবশেষে ১৩৪ দিন পর সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে ইডি কন্ঠস্বর পরীক্ষার জন্য এসএসকেএম থেকে বার করতে পারল। সুজয়কৃষ্ণ লিপস অ্যান্ড বাউন্সের সিওও। এই সংসস্থার সিইও হলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এই কারণে ইডির তদন্তে সুজয়কৃষ্ণ গুরুত্বপূর্ণ। ইডি আগেই জানিয়েছিল, তাঁকে গ্রেফতারের পর একটি ভয়েজ কল তাদের কাছে আসে, তাতে ইডির অনুমান ওই কন্ঠস্বর সুজয়কৃষ্ণর। তাই সুজয়কৃষ্ণর কন্ঠস্বর মিলিয়ে নেওয়ার জন্য ইডি তাঁর কন্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের জন্য মরিয়া প্রচেষ্টা চালায়। ইডি এর আগে যখন এসএসকেএম হাসপাতালে যায় সুজয়কৃষ্ণ কন্ঠস্বর সংগ্রহ করতে, তখন দ্রুত তাঁকে আইসিইউতে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। তারপর ইডি কলকাতা হাইকোর্টে অভিযোগ করে এসএসকেএম তদন্তে সহায়তা করছে না, তাই সুজয়কৃষ্ণের কন্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করা যাচ্ছে না। অবশেষে ১৩৪ দিন পর সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে এসএসকেএম-এর বাইরে নিতে পারল। প্রসঙ্গত, ইডি আদালতে জানিয়েছিল, একজন সিভিক ভলিন্টিয়ারকে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র টেলিফোনে নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, সব ফোনকল ডিলিট করে দাও।
❤ Support Us