শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
নেতাজি সুভাষ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের রজত জয়ন্তী উৎসবের উদ্ধোধন অনুষ্ঠানে সত্যম রায়চৌধুরী, অনিল ডি সহস্রবুদ্ধে, সৈতক মৈত্র, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, হুমায়ূন কবীর, তাপস চক্রবর্তী, শুভাপ্রসন্ন, মানসী রায়চৌধুরী, মেঘদূত রায়চৌধুরী, টি কে ঘোষ, এইচ কে মণ্ডল, দেবাশিস কুমার প্রমুখ। মঙ্গলবার, সায়েন্স সিটি অডিটোরিয়ামে। আলোকচিত্র: অভিজিৎ মণ্ডল।
১৯৯৮। বাংলার কারিগরি শিক্ষা ব্যবস্থায় তখন সমাকীর্ণ অমাবস্যা, বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ নেই। সরকারি প্রতিষ্ঠানে পড়ার সবার সুযোগ কোথায়? এরকম জটিল, সমস্যাশঙ্কুল সন্ধিক্ষণে চন্দননগরের একটি গ্যারেজে যাত্রা শুরু করল নেতাজি সুভাষ ইঞ্জিনিয়ারিং কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। ওই বিদ্যালয় থেকে বিবর্তিত মহাবিদ্যালয় আজ এক মহীরূহ । এটাই টেকনো ইন্ডিয়া গোষ্ঠীর প্রথম তথ্য প্রযুক্তি আর প্রকৌশলি বিদ্যাঙ্গন। ঐতিহ্যময় এ প্রতিষ্ঠানকে ভবিষ্যতে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করতে চান টেকনো গ্রুপের শীর্ষ নেতৃত্ব । গতকাল, ২৮ জুন থেকে আরম্ভ হল কলেজের রজত জয়ন্তী উৎসব। মঙ্গলবার, সায়েন্সসিটি অডিটোরিয়ামে কলেজটির রজতজয়ন্তী উৎসবে যোগ দেন সমাজের সব স্তরেরা বিশিষ্টরা। দেশের ভেতরে, বিদেশে ছড়িয়ে থাকা প্রতিষ্ঠিত প্রাক্তনীরাও ভার্চুয়ালি ব্যক্ত করেছেন তাঁদের ভাবাবেগের অভিব্যক্তি।
টেকনো ইন্ডিয়ার শুরু ১৯৮৫ তে। দেশজুড়ে এখনও তাঁদের শিক্ষাঙ্গনের সংখ্যা ১৮০। গৌরবময় বিদ্যানিকেতনের সারিতে তাঁরা আজ শীর্ষস্তরীয়। দেশে-বিদেশে ক্যাম্পাসের মানচিত্র বাড়ছে। বাড়ছে বহুমাত্রিক পঠন-পাঠনের পরিধি। সামনে নব নব স্বপ্নের সুপরিকল্পিত বিন্যাস। অদূর ভবিষ্যতে টেকনো বাংলায় গড়ে তুলবে ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয়। অত্যন্ত জরুরি পদক্ষেপ।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34