শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
আন্তর্জাতিক বুকার পুরস্কার পেলেন জর্জি গোসপোদিনভ ও অ্যাঞ্জেলা রোডেল। বুলগেরিয়ান ভাষায় ‘টাইম শেল্টার’ নামক উপন্যাস লিখে ও ইংরাজিতে তা অনুবাদ করে অনবদ্য এ কৃতিত্বের অধিকারী হন তাঁরা। তাঁদের মাধ্যমে প্রথম বারের মতো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেল বুলগেরিয়ার কোনো সাহিত্য।
জর্জি গোসপোদিনভ একদিকে কবি ও ঔপন্যাসিক এবং চিত্রনাট্যকার। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী সাহিত্যিকের জন্ম হয় ১৯৬৮ সালে ৭ জানুয়ারি বুলগেরিয়ার ইয়াম্বোলে। দীর্ঘদিন ধরে সাহিত্য সাধনার সঙ্গে যুক্ত । সোফিয়া বিশ্ববইদ্যালয়ে ভাষাতত্ত্ব নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। একাধিকা গল্প কবিতা ও উপন্যাস লিখেছেন। অন্তত ২৫ টি ভাষায় ছাপা হয়েছে তার লেখা বই। যে বইটি লিখে তিনি বুকার পেলেন তার মূল বিষয়বস্তু আবর্তিত হয়েছে আলঝাইমার্স-এর পরীক্ষামূলক চিকিৎসা প্রদান করে এমন একটি ক্লিনিককে কেন্দ্র করে। স্মৃতিভ্রম হওয়া রোগীদের স্মৃতিকে জাগিয়ে তুলতে ও গত কয়েক দশকের ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোকে ক্ষুদ্রতম বিবরণে কীভাবে আবার তৈরি করা যায় তা এ উপন্যাসে আলোচিত হয়েছে। সমালোচকদের মতে, লেখক আয়রনি ও মেলাংকলির সমন্বয় ঘটিয়ে এ উপন্যাস লিখেছেন যা পাঠকের কাছে গ্রহণীয় হয়ে উঠেছে।
অনুবাদক রোডেল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের বাসিন্দা। তবে, বুলগেরিয়াতে দীর্ঘদিন ধরে রয়েছেন । তার অনুবাদ করা গল্প ও উপন্যাস অনেক সাহিত্য পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। বুলগেরিয়ার সংস্কৃতিতে অবদানের জন্য ২০১৪ সালে সে দেশের নাগরিকত্ব পান তিনি। বুকারের মোট পুরস্কার মূল্য ৫০,০০০ ডলার। যার ভাগ দুজনেই পাবেন। সদুজনের সমবেত উদ্যোগকে স্বীকৃতি জানাতেই এ সিদ্ধান্ত।
বুকার অবশ্য প্রতিবছরই দেওয়া হয় গত বছর হিন্দি ভাষায় সাহিত্য লিখে গীতাঞ্জলি শ্রী “টম্ব ওফ স্যাণ্ড” লিখে এক ভারতীয় পুস্কার পেয়েছিলেন। পরে ডেইজি রকওয়েলের উদ্যোগে তা ইংরাজিতে অনুবাদ করা হয়। মার্কিন নাগরিক এঞ্জেলার হাত ধরে বিশ্বজনীন দরবারে স্বীকৃতি লাভ করেছে জর্জিওর বই। বুকার পাওয়ার অন্যতম শর্ত হল পুরস্কার প্রাপ্ত বইকে ব্রিটেন থেকে প্রকাশিত হতে হবে। এক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34