শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
এশিয়ান গেমসে দুবারের রৌপ্যপদক জয়ী দ্যুতি চাঁদ ডোপ পরীক্ষায় ব্যর্থ হওয়ায় জাতীয় ডোপিং বিরোধী সংস্থা (NADA) বৃহস্পতিবার চার বছরের জন্য নির্বাসিত করেছে। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করতে চলেছেন তিনি। দ্যুতি চাঁদের দাবি, ইচ্ছাকৃতভাবে তিনি কোনও নিষিদ্ধ পদার্থ সেবন করেননি।
গত বছরের ডিসেম্বরে দ্যুতি চাঁদের নেওয়া দুটি নমুনায় নিষিদ্ধ অ্যানাবলিক পদার্থ পাওয়া যায়। দ্বিতীয়বারের নমুনা পরীক্ষায় ব্যর্থ হওয়ায় বৃহস্পতিবার দ্যুতি চাঁদকে নির্বাসিত করে নাডা। এই বছরের ৩ জানুয়ারি থেকে তাঁর নির্বাসন কার্যকর হবে এবং তাঁর সমস্ত প্রতিযোগিতামূলক ফলাফল প্রথম নমুনা সংগ্রহের দিন থেকে বাতিল করা হবে।
দ্যুতির আইনজীবী পার্থ গোস্বামী শুক্রবার সংবাদ সংস্থাকে বলেছেন, “দ্যুতি তাঁর সমস্ত পেশাগত কেরিয়ারে পরিচ্ছন্ন ক্রীড়াবিদ ছিলেন এবং এটি অনিচ্ছাকৃত সেবনের ঘটনা। আমরা নির্বাসন তুলে নেওয়ার জন্য আবেদন করতে চলেছি। আশা করছি আপিল প্যানেলকে বোঝাতে সক্ষম হব।” তিনি আরও বলেন, ” দ্যুতি ভারতের গর্ব এবং একজন পরিচ্ছন্ন ক্রীড়াবিদ। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে তার একতা দুর্দান্ত কেরিয়ার রয়েছে। দ্যুতি আন্তর্জাতিক এবং জাতীয়ভাবে শত শত ডোপ পরীক্ষা করেছে। তার দীর্ঘ খেলাধুলার জীবনে সর্বদা পরিছন্ন ছিল। কোনও সুবিধা লাভের জন্য পদার্থটি ব্যবহার করা হয়নি।”
দ্যুতি ও তাঁর আইনজীবী নাডার অ্যান্টি-ডোপিং ডিসিপ্লিনারি প্যানেলের সামনেও দাবি করেছিলেন যে, এটা “অনিচ্ছাকৃত সেবন”। দ্যুতি ন্যাশনাল ডোপ টেস্টিং ল্যাবরেটরি রিপোর্টের ফলাফলগুলিকে অস্বীকার করেননি। তিনি জানিয়েছেন, উক্ত পদার্থের সেবন অনিচ্ছাকৃত ছিল এবং ফিজিওথেরাপিস্টের দ্বারা ওই ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল।
সিলেক্টিভ অ্যান্ড্রোজেন রিসেপ্টর মডুলেটরগুলি হল নন-স্টেরয়েডাল পদার্থ যা সাধারণত রোগীদের অস্টিওপরোসিস, অ্যানিমিয়া এবং ক্ষত নিরাময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। দ্যুতির আইনজীবী জানিয়েছিলেন যে, দ্যুতির কুঁচকিতে প্রচন্ড ব্যথা ছিল যার কারণে চিকিৎসার সুপারিশ করা হয়েছিল। দ্যুতি ২০১৮ জাকার্তা এশিয়ান গেমসে ১০০ এবং ২০০ মিটারে রৌপ্য পদক জিতেছিলেন।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34