শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
স্মৃতির শহরের মিষ্টি, বইপাড়া নিয়ে আপ্লুত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী
চিত্র: সংবাদ সংস্থা
ভারতের সঙ্গে মৈত্রী বজায় রাখতে চায় ইউক্রেন। দুই দেশের সম্পর্ক সোভিয়েত আমল থেকেই অব্যাহত। রাশিয়া একচেটিয়াভাবে নিজের স্বার্থে সে সম্পর্ককে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। একান্ত সাক্ষাৎকারে জানালেন ইউক্রেনের সর্ব কনিষ্ঠ সাংসদ স্বেতস্লাভ ইউরাশ।
ইউরাশ নিজে ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছিলেন। ২৭ বছরে সাংসদ হয়েছিলেন। রাজনৈতিক মহলে ‘এমপি উইথ একে-৪৭’ নামে অধিক পরিচিত। ভারতের সঙ্গে বিশেষ করে কলকাতার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক হৃদ্যতা নিবিড় । কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫ সালে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নিয়ে পড়াশোনা করতে এসেছিলেন। ভারতের সঙ্গে মৈত্রী নিয়ে স্বভাবতই অত্যন্ত আপ্লুত তিনি। বলেছেন,তাঁর মতো অনেকেই আছেন যাঁরা ভারতে পড়াশনা করতে যান আবার অনেক ভারতীয় রয়েছেন যাঁরা এখানে পড়াশোনা ও কাজের সন্ধানে আসেন। গত বছর যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ভারত সরকারের উদ্যোগে যখন প্রবাসী ভারতীয়দের ইউক্রেন ফিরিয়ে নিয়ে আসার উদ্যোগ শুরু হয় তখন অনেক ভারতীয় ইউক্রেনে থেকে যেতে চান।
ইউরাশের আবেদন, দুই দেশের মানুষের স্বার্থের কথা ভেবেই ভারতের ইউক্রেন যুদ্ধ সম্পর্কে নিজের অবস্থান পরিবর্তন করা উচিত। সোভিয়েত আমল থেকে ইউক্রেন আর ভারতের সুসম্পর্ক রয়েছে। ভারতের একাধিক বিপদে পাশে দাঁড়িয়েছে সোভিয়েত ইউনিয়ন। সে কথা মনে রেখে ভারতের রুশ যুদ্ধ নীতির বিরুদ্ধে সরব হওয়া প্রয়োজন ।
ইউক্রেন যুদ্ধে রাষ্ট্রসংঘে রাশিয়ার বিরুদ্ধে কোনো নিন্দা প্রস্তাবে স্বাক্ষর করেনি ভারত। উপরন্তু তেল কেনার জন্য রাশিয়ার ওপর নির্ভরশীল । ইউক্রেনে সামরিক সরঞ্জাম পাঠিয়েছে মোদি সরকার। কিন্তু ভারত ইউক্রেনে রুশ আক্রমণের নিন্দা করেনি। যা তার যুদ্ধ বিরোধী অবস্থানকে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে।
সম্প্রতি, ভারত সফরে এসে কলকাতা ঘুরে যান ইউক্রেনের সর্বকনিষ্ঠ সাংসদ। শহরের মিষ্টি আর বইপাড়া নিয়ে তাঁর উচ্ছ্বাস উপচে পড়ল। তখনই স্মৃতির শহর নিয়ে নানা কথা বললেন । সংবাদপত্রের সঙ্গেও আলাপচারিতায় জানালেন, ইউক্রেনের পাশে ভারতের দাঁড়ানো প্রয়োজন। ভারত যুদ্ধবিরোধী দেশ। তার বিদেশনীতি সবসময় নিরপেক্ষ, কিন্তু ইউক্রেনের ক্ষেত্রে ঐতিহ্যের বাস্তবতা থেকে দূরে পড়ে রইল।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34