শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
পৃথিবী থেকে প্রায় ১০ মিলিয়ন দূর থেকে অতিক্রম করবে এ ই ওয়ান ।
অদৃশ্য কারণে পৃথিবীর কক্ষপথ ত্যাগ করল জ্বলন্ত গ্রহাণু । ফলে খুশির হাওয়া বইছে মহাকাশ গবেষক মহলে। কিন্তু মাত্র কয়েকদিন আগেই যে গ্রহাণু আছড়ে পড়তে পারে পৃথিবীর বুকে কিংবা পৃথিবীর সঙ্গে প্রবল সংঘর্ষে লিপ্ত হতে পারে বলে খবর ছিল, সেই জ্বলন্ত গ্রহাণু হঠাৎ কী কারণে তার গতিপথ ত্যাগ করল ? তাই নিয়ে ইতিমধ্যেই বিচার বিশ্লেষণ ও জোরকদমে গবেষণা শুরু করেছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা।
চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের ৬ তারিখ প্রথম মহাকাশ বিজ্ঞানীদের নজরে আসে এইওয়ান নামের ওই প্রকাণ্ড গ্রহাণুটি। এরপর বিজ্ঞানীরা ওই গ্রহাণুটির নিখুঁত পর্যবেক্ষণ শুরু করেন। বিশ্লেষণ ও পর্যবেক্ষণের পর বিজ্ঞানীরা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন, আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে ওই গ্রহাণুটি পৃথিবীর সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হতে পারে। আকারে এটি ৭০ মিটার চওড়া বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। রুট বদল করায় পৃথিবী থেকে প্রায় ১০ মিলিয়ন দূরত্ব দিয়ে অতিক্রম করবে ওই গ্রহাণুটি। তবে এতে পৃথিবীর কোনও ক্ষতির সম্ভাবনা নেই বলেই জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা ।
কিন্তু হঠাৎ ঠিক কী কারণে ওই গ্রহাণুটি তার কক্ষপথ অর্থাৎ অরবিট পরিবর্তন করল তার কোনও সুনির্দিষ্ট ব্যখ্যা বিজ্ঞানীরা দিতে পারেন নি।
তবে ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সি এবং নাসার মহাকাশ বিজ্ঞানীরা বলেছেন এইওয়ান নামের এই গ্রহাণুটি মারাত্মক আকারের। যা গত এক দশকেও দেখা যায়নি। এই গ্রহাণুটির সঙ্গে সংঘর্ষ হলে পৃথিবীর প্রভূত ক্ষতির সম্ভাবনা ছিল প্রবল। হঠাৎ মহাকাশ গবেষকরা লক্ষ্য করেন নিজের কক্ষপথ পরিবর্তন করেছে ওই প্রকাণ্ড গ্রহাণুটি। তবে বিজ্ঞানীরা এও বলেছেন এটি প্রথম ঘটনা নয়। প্রায় প্রতি সপ্তাহে কোনও না কোনও গ্রহাণু চলে আসে পৃথিবীর কক্ষপথে। কখনও ওই গ্রহাণুগুলি বহুদূর দিয়ে অতিক্রম করে আবার কখনও পৃথিবীর খুব কাছ ঘেঁষে যায়। ওই গ্রহাণুগুলি বায়ু মণ্ডলের সংস্পর্শে এসে জ্বলে-পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এর জন্য পৃথিবীতে তার কোনও মারাত্মক প্রভাব পড়ে না। কিন্তু বিগত এক দশকের মধ্যে এই এইওয়ানের মতো প্রকাণ্ড গ্রহাণু দেখা যায়নি বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তবে গ্রহাণুটি তার কক্ষপথ বদলে ফেললেও সেটির প্রতিনিয়ত পর্যবেক্ষণ জারি রেখেছেন বিজ্ঞানীরা। কেন ওই গ্রহাণুটি হঠাৎ তার কক্ষপথ বদল করল সে বিষয়েও নিরন্তর গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন গবেষকরা।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34