শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
এই মুহূর্তে গোটা ক্রিকেট বিশ্বে দারুণ জনপ্রিয় হয়েছে ‘বাজবল’ ক্রিকেট। হেড কোচ ব্রেন্ডন ম্যাকালাম ও অধিনায়ক বেন স্টোকসের আমদানীকৃত ইংল্যান্ডের এই আগ্রাসী ক্রিকেট সকলেরই বেশ মনে ধরেছে। আগামী বছরের শুরুতেই ৫ টেস্টের সিরিজ খেলতে ভারতে আসবে ইংল্যান্ড। ইংল্যান্ডকে পাল্টা জবাব জেওয়ার জন্য ভারত কি আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলবে? ভারতীয় দলের অভিজ্ঞ অফস্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন মনে করছেন, ‘বাজবল’ ভারতীয় ক্রিকেটে কাজ করবে না। এটা ভারতীয় ক্রিকেট সংস্কৃতির পরিপন্থী।
কেন এমন কথা বলেছেন অশ্বিন? নিজের বক্তব্যে স্বপক্ষে যুক্তি দিয়েছেন ভারতীয় দলের এই অফস্পিনার। নিজের ইউ টিউব চ্যানেলে অশ্বিন বলেছেন, ‘এই মুহূর্তে আমরা টেস্ট ক্রিকেটে ভাল খেলছি। কিছুদিনের মধ্যেই আমরা একটা পালাবদলের মধ্যে দিয়ে যাব। এই পালাবদলের সময় ধরা যাক ভারত হঠাৎ করে বাজবল ক্রিকেট খেলতে শুরু করল। সবাই হ্যারি ব্রুকের মতো প্রতিটা বলেই ব্যাট চালিয়ে আউট হয়ে গেল। আমরা হেরে গেলাম। তারপর কী হবে? কেউ কি ক্রিকেটারদের পাশে দাঁড়াবে? দল থেকে অন্তত চারজনকে বাদ দেওয়া হবে। ভারতীয় ক্রিকেটের সংস্কৃতিটাই এমন। ইংল্যান্ডের টিম ম্যানেজমেন্ট, নির্বাচক, ওদের দেশের সমর্থকরা এই ধরণের ক্রিকেট খেলাকে সমর্থন করে, ক্রিকেটারদের উৎসাহ দেয়। আমাদের দেশে এটা সম্ভব নয়।’
এদিকে, দীর্ঘদিন দেশ আইসিসি ট্রফি না জেতায় চারিদিকে সমালোচনা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে দ্বিতীয় একদিনের ম্যাচে হারের পর সমালোচনা আরও বেড়েছে। সমালোচকদের পাল্টা জবাব দিয়েছেন অশ্বিন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা এমন একটা দলের কাছে হেরেছি, যারা বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জন করতে পারিনি। অনেকেই এই পরাজয়ে অবাক হয়েছে। সবাই ভাবে আমাদের কাজ হল শুধু বিশ্বকাপ জেতা। আইপিএলের জন্যই সবসময় বিশ্বকাপে নিজেদের দেশকে ফেবারিট মনে করে।’
অশ্বিন আরও বলেন, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে ৫ উইকেট হারানোর পরও আমরা সহজেই জিতেছিলাম।অতগুলো উইকেট না হারালে হয়তো সমর্থকরা খুশি হত। দ্বিতীয় ম্যাচে হারার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচনা শুরু হয়ে গেছে, এই ক্রিকেটাররা কেন খেলেছে, কেন ওই ক্রিকেটারদের খেলানো হয়নি। এই ক্ষোভের কারণ বুঝি।’
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34