- এই মুহূর্তে দে । শ
- জানুয়ারি ১৬, ২০২৪
চন্দননগরের আলোয় সেজে উঠছে রামমন্দির এলাকা। ২ কোটি টাকার বরাত পেয়েছেন আলোক শিল্পীরা
১৬ জানুয়ারি, রামমন্দির উদ্বোধনের আনুষ্ঠানিক কাজ কর্ম শুরু হয়ে গেল। সাত দিন পর ২২ জানুয়ারি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মন্দিরের দ্বার উদ্বোধন এবং রামলালার বিগ্রহে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন।
আজ মঙ্গলবার শুরু হয়ে গেল বিশেষ পূজা পাঠ। চলবে আগামী দেড় মাস। ইতিমধ্যে চন্দননগরের আলো নাচছে মন্দির চত্বরে, সংলগ্ন এলাকায়ে এবং অযোধ্যা শহরের প্রবেশ পথে।
রাম জন্মভূমি ট্রাস্ট, এক সপ্তাহের অনুষ্ঠানসূচি ঘোষণা করেছে। ১৬ জানুয়ারি থেকে ২১ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে দ্বাদশ অধিবাস পর্ব। দশবিধ স্নান, পূজা এবং সরজু নদীর তীরে গো মাতার পূজা।
১৭ জানুয়ারি, রামের বিগ্রহ নিয়ে শোভাযাত্রা পৌঁছবে অযোধ্যায়। ভক্তরা সরযূ নদীতে ডুব দিয়ে মঙ্গল ঘটে ভরে রাম মন্দিরে জল নিয়ে আসবেন।
১৮ জানুয়ারি, গণেশ অম্বিকা, বরুণ পুজা, ব্রাহ্মণ বরণ এবং বাস্তু পুজার সহ শুরু হবে রামমন্দিরের উদ্বোধনী পুজা-পাঠ।
১৯ জানুয়ারী, অগ্নি পুজার পর নবগ্রহ প্রতিষ্ঠা হবে। এর আগে আগুনকে ঘিরে বিশেষ আচার মেনে পুজা করবেন পুরোহিতরা।
২০ জানুয়ারি, সরযূ নদীর জল দিয়ে রামমন্দির ধৌত করা, তারপর বাস্তু শান্তি ও অন্নদিবস পালিত হবে।
২১ জানুয়ারি, ১২৫ কলসের জলে স্নান করবেন রামলালার মূর্তি। পরেই তাঁকে বিশ্রামে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
২২ জানুয়ারি, বিশেষ উপচার ও রীতি মেনে দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে রামের বিগ্রহকে গর্ভগৃহে স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী। দুপুর সাড়ে ১২ টা থেকে ১টা পর্যন্ত বিগ্রহের প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান চলবে স্তরে স্তরে।
অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আসছেন ৫৫টি দেশের বিদেশি অতিথিরা। ২২ জানুয়ারি সাধারণ ভক্তদের রামমন্দিরে প্রবেশাধিকার নেই। ওই দিন সন্ধ্যায় দেশের সব মানুষকে বাড়িতে মোমবাতি, প্রদীপ জ্বালিয়ে মন্দির উদ্বোধনের আনন্দ উদযাপনের অনুরোধ করেছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। ২৩ জানুয়ারি থেকে মন্দিরের দ্বার সবার জন্য খোলা।
আলোমালায় মন্দির সাজিয়ে তুলতে পশ্চিমবঙ্গের চন্দননগরের আলোক শিল্পীরা ২ কোটি টাকার বরাত পেয়েছেন। মন্দির ও মন্দিরে প্রবেশের সব রাস্তা সেজে উঠবে আলোক সজ্জায়। ফিরোজাদাবাদ থেকে অযোধ্যার রামমন্দির পর্যন্ত ঝলমল করছে আলোকিত গেট।
❤ Support Us