শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সিইও পরাগ আগরওয়াল-সহ অন্যান্য কর্মীরা চাকরি হারাতে পারেন ।
সোমবারই টুইটারের নতুন মালিকানা পেয়েছেন এলন মাস্ক । ভারতীয় মুদ্রায় ৩ লক্ষ ১২ হাজার ১৪৯ কোটিরও বেশি দরে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মটির কিনে নিয়েছেন আমেরিকান ধনকুবের এলন । কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, মাস্কের অধিগ্রহণের পর টুইটারের চরিত্র কেমন হতে চলেছে? টুইটারের কর্মীদের ভবিষ্যৎই বা কী? সূত্রের দাবি, এলন মাস্কের অধিগ্রহণের পর টুইটারের ভবিষ্যৎ যে অনিশ্চয়তার মধ্যে চলে যেতে পারে, তা স্বীকার করে নিয়েছেন সংস্থার সিইও পরাগ আগরওয়াল। মাস্কের অধিগ্রহণের পর সোমবারই ভিডিও কনফারেন্সে টুইটারের কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। সেখানেই তিনি জানিয়েছেন, নতুন এই সিদ্ধান্তের ফলে সংস্থা অনিশ্চয়তার দিকে এগোচ্ছে। তবে এখনই কোনও কর্মীর চাকরি যাবে না বলে আশ্বস্ত করেছেন তিনি। পরাগ জানিয়েছেন, এলন মাস্কের টুইটার অধিগ্রহণ সংক্রান্ত চুক্তিটি সম্পূর্ণ হতে আরও অন্তত মাসছ’য়েক সময় লাগবে। ততদিন কোনও কর্মী ছাঁটাই হবে না। কর্মীদের বেতনও বন্ধ হবে না।
আসলে কিছুদিন আগেই এলন মাস্ক বলেছিলেন, টুইটারের বর্তমান বোর্ডের কার্যকলাপের উপর তাঁর খুব একটা ভরসা নেই। সেক্ষেত্রে মনে করা হচ্ছে মাস্ক সংস্থাটি কিনে নেওয়ার পর সিইও পরাগ আগরওয়াল-সহ গোটা ম্যানেজমেন্টের চাকরি যেতে পারে। চাকরি যেতে পারে কিছু কর্মীরও। যদিও পরাগ আগরওয়ালের চুক্তি অনুযায়ী এখনই তাঁকে সরাতে পারবেন না মাস্ক। এখন তাঁকে সরাতে হলে দিতে হবে মোটা অঙ্কের ক্ষতিপূরণ। সেক্ষেত্রে পরাগকে ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য থাকবেন মাস্ক। অন্যান্য কর্মীদের ক্ষেত্রেও এখনই ছাঁটাই করতে হলে জরিমানা দিতে হবে তাঁকে। তাই এখনই না হলেও ধীরে ধীরে মাস্ক ম্যানেজমেন্ট ছাঁটাইয়ের পথেই হাঁটবেন বলে মনে করা হচ্ছে।
জল্পনা শুরু হয়েছে মাস্কের অধিগ্রহণের পর টুইটারের চরিত্র কেমন হবে তা নিয়েও। মনে করা হচ্ছে, বর্তমানে টুইটার যে কমিউনিটি গাইডলাইন্স মেনে চলে, তাতে অখুশি সংস্থার হবু মালিক। তিনি নিয়ম নাস্তি আরও শিথিল করতে চান। মাস্ক চান, তাঁর টুইটার হোক বাক স্বাধীনতার মুক্তাঞ্চল। সেক্ষেত্রে টুইটারে আরও আগ্রাসী, আরও আক্রমণাত্মক মন্তব্য করা যাবে। এত নিয়মের বেড়াজাল থাকবে না। অবশ্য অতিরিক্ত বাগ স্বাধীনতা থাকলে জাতি বিদ্বেষের মত নানা সমস্যাও দেখা দিতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা ।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34