শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় ক্যাবিনেট গতকালই অনুমোদন দেয় মহিলা সংরক্ষণ বিলে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ প্যাটেল পরবর্তীতে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে বিষয়টি ঘোষণা করেন। তিনি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে লেখেন, “মহিলা সংরক্ষণের দাবি পূরণ করার নৈতিক সাহস কেবল মাত্র মোদি সরকারেরই ছিল। এই বিলকে অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। এর মাধ্যমে সরকারের নৈতিক সাহস প্রমাণিত হয়েছে। নরেন্দ্র মোদিজি এবং মোদি সরকারকে অভিনন্দন।” আর আজ সেই বিল নতুন সংসদ ভবনের লোকসভায় পেশ করেন আইনমন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়াল। তার আগে এই বিষয়ে সংসদের নিম্নকক্ষে নিজের বক্তব্য রাখেন মোদি।
এদিকে এই মহিলা সংরক্ষণ বিল প্রসঙ্গে লোকসভার বিরোধী দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী বলেন, “রাজীব গান্ধি তাঁর সময়কালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে মহিলা সংরক্ষণের বিষয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং যখন প্রধানমন্ত্রী তখন মহিলা সংরক্ষণ বিল সংসদে এনেছিলেন, সেই বিল এখনও জীবিত।” এদিকে অধীরের এই বক্তব্যকে খারিজ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, “এটা ঠিক নয়। সেই সরকার নেই তাই সেই বিলেরও অস্তিত্ব নেই।”
প্রধানমন্ত্রী এদিন বলেন, “নতুন সংসদ ভবনের ঐতিহাসিক ভাবে পথ চলা শুরু হল আজ। এই উপলক্ষে সংসদের প্রথম কার্যক্রম হিসেবে নারী শক্তির প্রবেশদ্বার উন্মোচনকারী গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে এই সরকার। নারী নেতৃত্বাধীন উন্নয়নে আমাদের সংকল্পকে এগিয়ে নিয়ে যেতে আমাদের সরকার একটি গুরুত্বপূর্ণ সংবিধান সংশোধনী বিল আনছে। লোকসভা এবং রাজ্যসভায় মহিলাদের সদস্য সংখ্যা বাড়ানোর লক্ষ্যে এই বিলটি তৈরি করা হয়েছে। নারী শক্তি বন্দন অধিনিয়ম আমাদের গণতন্ত্রকে আরও শক্তিশালী করবে।”
এরপরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মহিলা সংরক্ষণ বিল নিয়ে বহুদিন ধরেই আলোচনা চলছে। অটল বিহারী বাজপেয়ীর শাসনামলে মহিলা সংরক্ষণ বিল বেশ কয়েকবার উত্থাপন করা হয়েছিল কিন্তু বিলটি পাশ করার জন্য যথেষ্ট সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল না এবং এর কারণে এই স্বপ্ন অসম্পূর্ণ থেকে যায়। আজ, ঈশ্বর আমাকে এটিকে এগিয়ে নেওয়ার সুযোগ দিয়েছেন। আমাদের সরকার আজ উভয় কক্ষে মহিলাদের অংশগ্রহণের বিষয়ে একটি নতুন বিল আনছে।”
বিরোধীরা একযোগে দাবি তুলেছিল যাতে সংসদের এই বিশেষ অধিবেশনে মহিলা সংরক্ষণ বিল পাশ করানো হয়। কংগ্রেসের তরফে দাবি করা হয়েছিল, এই বিল পেশ হলে তারা তা সমর্থন করবেন। এদিকে বিশেষ অধিবেশনের জন্য তালিকাভুক্ত বিলগুলির মধ্যে ছিল না মহিলা সংরক্ষণ বিলের উল্লেখ। তবে সোমবার বিশেষ অধিবেশনের প্রথম দিনের পর সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠক বসে। সেখানেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পৌরোহিত্য হওয়া ওই বৈঠকে মহিলা সংরক্ষণ বিলটিকে অনুমোদন দেওয়া হয়। তবে ১০০ মিনিটের ক্যাবিনেট বৈঠকের পর প্রথা অনুযায়ী কোনও সাংবাদিক সম্মেলন হয়নি। এদিকে মহিলা সংরক্ষণ বিল অনুযায়ী, লোকসভা এবং দেশের সব রাজ্যের বিধানসভায় মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে ৩৩ শতাংশ আসন। এদিকে তফশিলি জাতি বা তফশিলি উপজাতির জন্য সংরক্ষিত আসনগুলির মধ্যেও একতৃতীয়াংশ সংরক্ষিত থাকবে তফসিলি জাতি বা ফোফসিলি উপজাতি সম্প্রদায়ের মহিলাদের জন্য।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34