শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
রাইটিং উইথ ফায়ার, রিন্টু থমাস এবং সুস্মিত ঘোষ পরিচালিত ছবি এবার সেরা ডকুমেন্টারি ফিচার বিভাগে মনোনয়ন জিতে নিয়েছে । মঙ্গলবার অস্কারের জন্য মনোনীতদের তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। সেখানেই গত বছরের সেরা ডকু ফিচার বিভাগে জায়গা করে নিল রাইটিং উইথ ফায়ার। গত বছর জানুয়ারিতে সানডান্স চলচ্চিত্র উৎসবে স্পেশ্যাল জুরি অ্যান্ড অডিয়েন্স অ্যাওয়ার্ড জিতে নিয়েছিল ছবিটি। তারপর থেকেই ডকু ফিচারটি উঠে আসে চর্চায়। এরপর একের পর এক মঞ্চে প্রশংসিত হয়েছে এই ছবি। এখনও পর্যন্ত মোট ২০টি আন্তর্জাতিক পুরস্কার জিতেছে ‘রাইটিং উইথ ফায়ার’ ।
৯৪তম অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডের মনোনয়ন ঘোষণা করা হল ৮ ফেব্রুয়ারি। আর তাতেই এল ভারতের জন্য সুসংবাদ। ফিল্মটি অ্যাসেনশন, অ্যাটিকা, ফ্লাই এবং সামার অফ সোল বিভাগে জায়গা করে নিয়েছে।
রিন্টু টমাস ট্যুইটারে মনোনয়ন ঘোষণার পর মুহূর্তে তাঁর এবং সুস্মিতের প্রতিক্রিয়ার একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে কী ভাবে ছবির নাম ঘোষণার মুহূর্তে আনন্দে লাফিয়ে উঠছেন তাঁরা। ৩০ সেকেন্ডের ভিডিওটি ট্যুইটারে পোস্ট করে রিন্টু লেখেছেন, ‘ওহ মাই গড!!!! রাইটিং উইথ ফায়ার @TheAcademyAward-এর জন্য মনোনীত হয়েছে। হে ভগবান!!!!!!!!’
ইতিমধ্যেই বিশ্বের চলচ্চিত্র জগতে বেশ চর্চায় এই ছবি। ওয়াশিংটন পোস্ট প্রশংসা করে লিখেছিল, সাংবাদিকতা নিয়ে কার্যত সর্বকালের সেরা ছবি এটি। সহ-পরিচালক সুস্মিত ঘোষ বলেছিলেন, ‘পরিচালক হিসেবে আমি আর রিন্টু সবসময় সদর্থক ছবি বানাতে ভালবাসি। সেখান থেকেই জন্ম নেয় রাইটিং উইথ ফায়ার। এর সফর এখনও পর্যন্ত বেশ সুন্দর।’ ২০০২ সাল থেকে কীভাবে এক দলিত মহিলা একটি সংবাদপত্রকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন, এই ডকু ফিচারে সেই বিষয়টিই তুলে ধরা হয়েছে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34