শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
রাজ্যের কয়লাপাচারের টাকা এক রাজ্যের এক প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা তাঁর রুশ বান্ধবীর মাধ্যমে বিদেশে পাচার করেছেন। রবিবার ইডি সূত্রে এই খবর প্রকাশের পরই জল্পনা শুরু হয়েছে কে সেই প্রভাবশালী ব্যক্তি কে? মঙ্গলবার এই নিয়ে প্রশ্নের মুখে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর সপাটে জবাব, ‘ওটা ভাইপোর!’
সম্প্রতি ইডি সূত্রে জানা যায়, রাজ্যের এক প্রভাবশালী নেতা তাঁর রুশ বান্ধবীর মাধ্যমে গরু ও কয়লাপাচারের প্রায় ১০০ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। সূত্র মারফৎ খবর পাওয়া গেছে, সেই রুশ বান্ধবী থাকেন লন্ডনে। পেশায় মডেল। তাঁর অ্যাকাউন্টে দুবাই হয়ে হাওয়ালার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা জমা পড়েছে। এব্যাপারে নির্দিষ্ট নথি ইডির হাতে এসেছে বলে ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে।
মঙ্গলবার এই প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারীকে প্রশ্ন করতেই তিনি বলেন, “ওটা ভাইপোর। রুশ বান্ধবী ভাইপোর।” এর বেশি এই প্রসঙ্গে কিছু বলেননি শুভেন্দু।
রবিবার রুশ বান্ধবীর মাধ্যমে টাকা কয়লা, গরু পাচারের টাকা রুশ বান্ধবীর মাধ্যমে লন্ডনে পাচারের খবর প্রকাশ্যে আসতেই রাজ্য জুড়ে তোলপাড় শুরু হয়ে যায়। ইডি সূত্রে খবর, ওই রুশ মডেলকে তলব করে জেরা করার পরিকল্পনাও তারা করে ফেলেছেন। শুধু ওই রুশ বান্ধবী নন, তাঁর কয়েকজন ঘনিষ্ঠের কাছেও মোটা টাকা গিয়েছে বলে ইডির তরফে জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত , এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট পশ্চিমবঙ্গে গরুপাচার, কয়লা চোরাচালান থেকে শুরু করে শিক্ষক নিয়োগ পর্যন্ত বেশ কয়েকটি দুর্নীতির মামলা তদন্ত করছে। কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা সূত্রে খবর, দুর্নীতির টাকা হাওয়ালার মাধ্যমে ‘প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তির রুশ বান্ধবীর’ অ্যাকাউন্টে পৌঁছেছে। ইডি সূত্রেরও দাবি, তাঁদের হাতে এই বিষয়ে প্রামাণ্য নথিও রয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই রুশ বান্ধবীর জন্ম পূর্বতন সোভিয়েত ইউনিয়নের একটি দেশে। এখন রাশিয়ার নাগরিক। থাকেন লন্ডনে।
এই নারী পেশায় একজন মডেল। ইডি সূত্রে খবর, প্রাথমিক তথ্য তাঁরা পেয়েছেন। ইডি সূত্রে জানা যাচ্ছে, দুর্নীতির টাকা প্রথমে পশ্চিম এশিয়ার একটি দেশে হাওয়ালার মাধ্যমে পাঠানো হয়। কিছু ভুয়া কোম্পানিতে টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। এ জন্য সে দেশে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34