শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারগুলির জনমোহিনী নীতির সুফলই পেয়েছেন দেশবাসী ।
বিশ্ব ব্যাংকের এক গবেষণাপত্র বলছে ২০১১ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ভারতে দরিদ্র জনসংখ্যা কমেছে ১২.৩ শতাংশ। কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারগুলির জনমোহিনী নীতির সুফল মিলেছে । বিশ্ব ব্যাংকের প্রকাশ করা ওই গবেষণাপত্রে দাবি হয়েছে, দেশের গ্রামাঞ্চলে অতি দরিদ্র মানুষের সংখ্যা শহরের তুলনায় অনেক দ্রুত হারে কমেছে। এই আট বছরে গ্রামাঞ্চলে দারিদ্রের হার কমেছে প্রায় ১৪.৭ শতাংশ। ২০১১ সালে ভারতের গ্রামাঞ্চলে অতি দরিদ্র জনসংখ্যা ছিল ২৬.৩ শতাংশ। ২০১৯ সালে সেটা কমে হয়েছে ১১.৬ শতাংশ। ২০১১ সালে শহরাঞ্চলে গরিব ছিল ১৪.২ শতাংশ। ২০১৯ সালে সেটাও কমে হয়েছে ৬.৩ শতাংশ। অর্থাৎ এই আট বছরে শহরাঞ্চলে দরিদ্র জনসংখ্যা কমেছে ৭.৯ শতাংশ। সার্বিকভাবে ২০১১ সালে যেখানে ভারতে অতি দরিদ্র জনসংখ্যা ছিল ২২.৫ শতাংশ, সেখানে ২০১৯ সালে ভারতের সার্বিক অতি গরিবির হার দাঁড়িয়েছে ১০.২ শতাংশ। দিন কয়েক আগেই আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার (আইএমএফ) একটি গবেষণাপত্রে দাবি করেছিল, ভারতে অতি গরিব প্রায় শূন্য হওয়ার পথে। আইএমএফের সেই দাবিকেই কার্যত স্বীকৃতি দিয়ে দিল বিশ্ব ব্যাংকের এই রিপোর্ট।
বস্তুত, ইউপিএ জমানার শেষদিক থেকেই একেবারে প্রান্তিক শ্রেণির মানুষের কাছে সরাসরি সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পাইয়ে দেওয়া শুরু হয়েছিল। মোদি জমানাতেও সেই ‘পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতি’ অব্যাহত। যা প্রান্তিক মানুষের আয় অনেকটাই বাড়িয়েছে। বিশ্ব ব্যাংকের রিপোর্ট বলছে, ২০১১ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আয় বেড়েছে প্রান্তিক এবং ক্ষুদ্র কৃষকদের। তার কারণ এই সময় বেশ কিছু সরকারি প্রকল্পের সুবাদে সাধারণ মানুষের হাতে সরাসরি টাকা কিংবা খাদ্যশস্য পৌঁছে গিয়েছে।
কিছুদিন আগেই এক আন্তর্জাতিক সমীক্ষায় দাবি করা হয়েছিল, নরেন্দ্র মোদি জমানায় ভারতের প্রায় ২৭ কোটি মানুষ দারিদ্রসীমার নিচে নেমে গিয়েছে। যা কেন্দ্র সরকারের ভাবমূর্তিকে ভালমতো ধাক্কা দিয়েছে। আক্রমণ করেছে বিরোধীরাও। বিশ্ব ব্যাংকের এই রিপোর্টকে হাতিয়ার করে এবার বিরোধীদের কটাক্ষের জবাব দিতে তৈরি হচ্ছে মোদি সরকার। যদিও দেশে দরিদ্র কমার এই সাফল্যের রিপোর্টও মোদি সরকারকে অস্বস্তিতে ফেলতে পারে। কারণ ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, এই আট বছরের মধ্যেও দু’বার দেশে গরিবের সংখ্যা বেড়ে গিয়েছিল। একবার ২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রীর মস্তিষ্কপ্রসূত নোটবন্দির সময়, আরেকবার ২০১৯ সালে দেশের আর্থিক মন্দার কারণে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34