Advertisement
  • ন | গ | র | কা | হ | ন
  • জুলাই ১৯, ২০২১

জ্যোতি বসুর ১০৮তম জন্মদিনে, নিউটাউনে গবেষণা কেন্দ্রের সূচনা

আরম্ভ ওয়েব ডেস্ক
জ্যোতি বসুর ১০৮তম জন্মদিনে, নিউটাউনে গবেষণা কেন্দ্রের সূচনা

১১ বছর আগে নিউটাউনে জ্যোতি বসুর নামে গবেষণা কেন্দ্র গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সিপিএম। জমিও বরাদ্দ হয়েছিল। এবার ৮ জুলাই, জ্যোতি বাবুর ১০৮তম জন্মদিনে সেই জমি নিজেদের আয়ত্তে নিয়ে আসবে ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি। দলের সূত্রে জানা গেছে, কোভিড পরিস্থিতির জন্য আপাতত সাইনবোর্ড টাঙিয়ে রাখা হবে। আরম্ভরহীন অনুষ্ঠান। এদিন রবীন্দ্রতীর্থের প্রেক্ষাগৃহে প্রয়াত জননেতার স্মরণে একটি আলোচনাচক্রের আয়োজন করা হয়েছে ।

২০১০ সালে জ্যোতিবাবুর মূত্যুর পর সিপিএম নেতারা ঠিক করেছিলেন দল নিয়ন্ত্রিত একটি ট্রাস্টের আওতায় প্রস্তাবিত গবেষণা কেন্দ্র গড়ে উঠবে। বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসুকে শীর্ষে রেখে গবেষণা কেন্দ্রের নামকরণ করা হয় জ্যোতি বসু সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড স্টাডিজ।


চিত্র: সংবাদ সংস্থা


 

ওই বছরই নিউটাউনের নাম জ্যোতি বসুর নামে বদলে যায় এবং গবেষণা কেন্দ্রটির জন্য  পাঁচ একর জমি বরাদ্দ করে তখনকার বাম সরকার। জমির মূল্য  পাঁচ কোটি টাকাও হিডকোর তহবিলে জমা রাখা হয়। কিন্তু জমি বরাদ্দের চিঠি হাতে এলেও ২০১১ সালে সরকার বদলের জন্য জমি নিজেদের অধিকারে নিয়ে আসার পক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়। ২০১৯ সালে বিষয়টি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে  সুজন চক্রবর্তী ও অশোক ভট্টাচার্য দেখা করে তাঁর হস্তক্ষেপ দাবি করেন। ওই বছরই তৎকালীন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম রি-অ্যালটমেন্ট লেটার ইস্যু করে
রেজিস্ট্রেশন ফি বাবদ ৫ লাখ টাকা মকুব করে দেন। গতবছর নভেম্বরে জমির পজেশন লেটার সিপিএমের হাতে আসে। কিন্তু সমস্ত পক্রিয়া অতিমারির কারণে আটকে যায়।

জ্যোতি বাবুর প্রতি মুখ্যমন্ত্রীর মমতার শ্রদ্ধা ছিল অপরিসীম। প্রাক্তন জন নেতার জন্মদিনে প্রায় নিয়ম করে তিনি তাঁকে প্রনাম করতেন। রাজনৈতিক মতান্তর কখনো দুজনের মনান্তরের কারণ হয়ে ওঠেনি। বিবৃতিতে অগ্রজ-অনুজের কটাক্ষ কখনো সামাজিক সম্পর্কে ছায় ফেলেনি। প্রবীণের প্রতি নবীনের শ্রদ্ধাবোধের দৃষ্টান্তহয়ে আছে বসু-মমতার বহু কথিত, বহু চর্চিত সম্পর্ক। আশা করা হচ্ছে পারস্পরিক সম্পর্কের ইতিহাসকে স্পর্শ করে নিউটাউনের বরাদ্দ জমিতে গড়ে উঠবে জ্যোতি বসু গবেষণা কেন্দ্র আর তাঁর নামে স্মৃতিশালা। স্মৃতিশালায় থাকবে বসুর ব্যবহৃত পোশাক-আশাক, কলম, চিঠিপত্র ইত্যাদি। সম্ভবত এটিও মহানগরের দর্শনীয় আরেক মনোহর চত্বর হয়ে উঠবে।


  • Tags:

Read by: 308 views

❤ Support Us
Advertisement
homepage vertical advertisement mainul hassan publication
Advertisement
homepage vertical advertisement mainul hassan publication
Advertisement
Advertisement
শিবভোলার দেশ শিবখোলা স | ফ | র | না | মা

শিবভোলার দেশ শিবখোলা

শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।

সৌরেনি আর তার সৌন্দর্যের সই টিংলিং চূড়া স | ফ | র | না | মা

সৌরেনি আর তার সৌন্দর্যের সই টিংলিং চূড়া

সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।

মিরিক,পাইনের লিরিকাল সুমেন্দু সফরনামা