শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনের আগে রাজ্যে দুর্গাপুজোয় কোমর বেঁধে ময়দানে নেমেছিল রাজ্য বিজেপি। এবার ২০২৪-এ লোকসভা নির্বাচনের আগে ২০২৩-এর দুর্গাপুজোয় বাংলায় আবার সক্রিয় ভাবে নামতে উদ্যোগী হয়েছে বঙ্গ বিজেপি। লক্ষ্য একটাই, দূর্গা পুজোর মাধ্যমে বাংলায় ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের আগে জনসংযোগের কাজ শুরু করা। রাজ্য বিজেপি সূত্রে জানা যাচ্ছে প্রতি ব্লকে অন্তত একটি করে পুজোয় সক্রিয়ভাবে অংশ নিতে চলেছে বিজেপির বাংলার কার্যকর্তাদের। এই মর্মে রাজ্য নেতৃত্বের তরফে জেলায় জেলায় পাঠানো হয়েছে নির্দেশিকা। বিজেপির তরফে জানানো হয়েছে, এবার দুর্গাপুজোর সঙ্গে দলের নেতা, কর্মীদের নিবিড় ভাবে যুক্ত হতে হবে। সক্রিয়ভাবে পুজোয় ব্লক নেতা এবং কর্মকর্তাদের যোগ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য নেতৃত্ব।
জানা যাচ্ছে এবার দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় আসতে চলেছেন এক ঝাঁক কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। এই দলে কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশে মন্ত্রীরাও থাকবেন বলে জানা যাচ্ছে। এবারও ইজেডসিসিতে বঙ্গ বিজেপির উদ্যোগে দূর্গা পুজো হবে কি না তা এখনও ঠিক হয়নি। কিন্তু বিভিন্ন ক্লাব ও পুজো কমিটিকে ধরার কাজে ইতিমধ্যেই নেমে পড়েছেন বিজেপি নেতারা। কারণ, বেশিরভাগ পুজো কমিটিই তৃণমূল প্রভাবিত। রাজ্যের শাসকদলের নেতারা ওতপ্রোতভাবে জড়িত সিংহভাগ ক্লাবের সঙ্গেই। তাই দুর্গাপুজোর ময়দানে কীভাবে ঢোকা যায় তার চেষ্টা শুরু করে দিয়েছে গেরুয়া শিবির।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহকে এবার পুজোতে বাংলায় আনার চেষ্টা হচ্ছে। রাজ্য বিজেপি সূত্রে জানা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে দিয়েও ষষ্ঠীর দিন ভারচুয়ালি বঙ্গবাসীকে শুভেচ্ছা বার্তা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। আসলে বাঙালির সংস্কৃতির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকা দুর্গাপুজোকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে ভাবে কাজে লাগান সেই পথ অনুসরণ করতে চাইছে বঙ্গ বিজেপি। রেড রোডে পুজোর কার্নিভাল এখন সারা বিশ্বের নজর কেড়েছে। তার পালটা হিসাবে লোকসভা ভোটের আগে দুর্গাপুজোকে সামনে রেখে ফের ময়দানে নামতে সক্রিয় হয়েছে বঙ্গ বিজেপি। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর দাবি, মহালয়া থেকে দশমী পর্যন্ত কেন্দ্রীয় নেতা-মন্ত্রীরা কলকাতায় আসবেন। সল্টলেকের একটি পুজোর একবার উদ্বোধন করেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
তবে তৃণমূল সূত্রে দাবি করা হচ্ছে, বাংলার দুর্গা পুজোয় অংশ নিতে হলে বাংলায় থাকতে হয়, বাংলার মানুষের দূর্গা পুজোর সঙ্গে যে সম্পর্ক সেটা বুঝতে হয়। বহিরাগতরা দূর্গা পুজোর মানে বুঝবেন কি করে?
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34