শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
জ্ঞানবাপী মসজিদের "বৈজ্ঞানিক সমীক্ষা" নিয়ে মামলায় সোমবার প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেছেন, "আপাতত সেখানে স্থিতাবস্থা থাকুক। আপাতত এক সপ্তাহ কোনওভাবেই কোন খনন যেন না করা হয়। এমন কোনও পদ্ধতিতেও যাতে সমীক্ষা না চালানো হয় যাতে সেই কাঠামোর ক্ষতি হয়।পাশাপাশি বুধবার পর্যন্ত কোনও সমীক্ষার কাজ করা যাবে না।"
জ্ঞানবাপী মসজিদের “বৈজ্ঞানিক সমীক্ষা” নিয়ে মামলায় সোমবার প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেছেন, “আপাতত সেখানে স্থিতাবস্থা থাকুক। আপাতত এক সপ্তাহ কোনওভাবেই কোন খনন যেন না করা হয়। এমন কোনও পদ্ধতিতেও যাতে সমীক্ষা না চালানো হয় যাতে সেই কাঠামোর ক্ষতি হয়।পাশাপাশি বুধবার পর্যন্ত কোনও সমীক্ষার কাজ করা যাবে না।” এদিন শুনানি চলাকালীন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা শীর্ষ আদালতকে বলেন, “একটা ইটও তার জায়গায় থেকে সরানো হয়নি। এখন শুধু ছবি তুলে এবং মাপজোক করে রাডার স্টাডি (Rader Study) -র মাধ্যমে সমীক্ষা চলবে।” এদিকে মুসলিম পক্ষকে এলাহাবাদ হাই কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার নির্দেশ দিল শীর্ষ আদালত। এর আগে গত শুক্রবার বারাণসী জেলা আদালত জানায়, ঘিরে রাখা জায়গা ছাড়া জ্ঞানবাপী মসজিদে “বৈজ্ঞানিক সমীক্ষা” চালাতে পারবে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া। আপাতত শীর্ষ আদালতের নির্দেশে বুধবার পর্যন্ত এখানে কোনো রকম সমীক্ষার কাজেও স্থগিতাদেশ দিল শীর্ষ আদালত।
জ্ঞানবাপীর ভেতরে একটি পাথরকে “শিবলিঙ্গ” বলে দাবি করে মামলা হয়েছিল আদালতে। সেই সংক্রান্ত মামলার একাধিক আবেদনের ভিত্তিতে শুনানি চলছে সুপ্রিম কোর্ট, বারাণসী আদালতে। এরই মাঝে ২১ জুলাই বারাণসী আদালতের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয়, মসজিদে সমীক্ষা চালাতে পারবে আর্কেওলজিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া। সমীক্ষার বিরুদ্ধে মুসলিম পক্ষ শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়। বিপুল পরিমাণ পুলিশ মোতায়েন করা হয় মসজিদের আশেপাশে। এদিকে এএসআই-এর দল রবিবারই বারাণসীতে পৌঁছে গিয়েছিল প্রয়োজনী যন্ত্রপাতি সঙ্গে নিয়ে। এরপর সোমবার সকালে মোট ২৪ জনের একটি দল মসজিদে প্রবেশ করে। এদিকে সমীক্ষকদের সঙ্গে মসজিদে প্রবেশ করেছেন চারজন মহিলা আবেদনকারী এবং তাঁদের আইনজীবীরাও। এদিকে এই সমীক্ষার সময় মুসলিম পক্ষেরও থাকার কথা ছিল। তবে তারা এই সমীক্ষা বয়কট করে।
এর আগে জ্ঞানবাপী মসজিদে শিবলিঙ্গ থাকার দাবি করে সেখানে পুজো করার আবেদন জানিয়ে মামলা দায়ের হয়েছিল বারাণসী আদালতে। হিন্দু পক্ষের সেই দাবি খারিজ করে পালটা মামলার আবেদন জানানো হয়েছিল। সেই মামলা সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত গড়িয়েছিল। পরে সুপ্রিম নির্দেশে সেই মামলা ফিরে আসে বারাণসী আদালতে। বারাণসী দায়রা আদালতে বিচারক একে বিশ্বেসের একক বেঞ্চ জানিয়ে দেয় যে হিন্দু পক্ষের আবেদনের প্রেক্ষিতে মামলা এগোবে। মুসলিম পক্ষ অঞ্জুমানে ইন্তেজামিয়া কমিটির আবেদন খারিজ করেন বিচারক। জ্ঞানবাপী মসজিদ মামলায় বারাণসী জেলা আদালতের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে যায় আঞ্জুমান ইন্তেজামিয়া মসজিদ কমিটি। এভাবেই এই মামলা এক আদালত থেকে অন্য আদালতে ঘুরে বেরাচ্ছে।
উল্লেখ্য, পাঁচজন মহিলা জ্ঞানবাপী মসজিদকে হিন্দু মন্দির দাবি করে পুজো করার অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছিলেন বারাণসীর আদালতে। এরপর সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত একটি সমীক্ষার নির্দেশ দেয়। বিতর্ক সত্ত্বেও সেই সমীক্ষা সম্পন্ন হয়। গতবছর ১৪ থেকে ১৬ মে পর্যন্ত চলা এই সমীক্ষার উপর ভিত্তি করে ১২ পৃষ্ঠার রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছিল। এদিকে মুসলিম পক্ষের দাবি, ১৯৯১ সালের ধর্মীয় উপাসনাস্থল রক্ষা আইন অনুযায়ী পুজোর দাবি জানিয়ে এই মামলা ভিত্তিহীন। যদিও হিন্দুপক্ষে দাবি, ১৯৪৭ সালের পরেও এখানে পুজো হয়েছে। প্রমাণ হিসেবে ১২ জন সাক্ষীকে পেশ করা হয়েছিল আদালতে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34