শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষে উত্তপ্ত হরিয়ানা। একটি ধর্মীয় শোভাযাত্রাকে কেন্দ্র করে সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে দুই সম্প্রদায়ের মানুষ। যাতে হতাহতের সংখ্যা একাধিক। শুধু তাই নয় ধর্মস্থানও জনরোষের হাত থেকে রেহাই পায়নি। গুরুগ্রামে সেক্টর ৫৭-এ একটি মসজিদ লক্ষ্য করে প্রথমে গুলি বর্ষণ করা হয়। প্রায় ৪৫ জন মিলে সেখানে চড়াও হয় বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে। পরে তাতে অগ্নি সংযোগ করা হলে একজনের মৃত্যু হয়। গোটা ঘটনাটি ঘটেছে সোম বার মধ্যরাত্রে।
বিশ্ব হিন্দু পরিষদের ধর্মীয় শোভাযাত্রাকে কেন্দ্র করে সোমবার রাত থেকেই অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে হরিয়ানার নুহ জেলা। পরে তা ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ে গুরুগ্রাম ও অন্যান্য অঞ্চলে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে বজরং দল কর্মী মনু মানেসারের মিছিলে অংশগ্রহণকে কেন্দ্র করেই যত বিপত্তি। কয়েকমাস আগে দুই মুসলিম যুবককে হত্যা করে নিরুদ্দেশ হয়ে যায় সে। কয়েকদিন আগে ভিডিও বার্তায় তাঁর পক্ষ থেকে আসন্ন জল অভিষেক যাত্রায় যোগদানের কথা জানানো হয়। সেই থেকে এলাকায় একটা চাপা উত্তেজনা ছিলই। এরকম পরিস্থিতিতে মিছিল শুরু হলে গুরুগ্রাম-আলওয়ার জাতীয় সড়কে তাঁদের পথ আটকে দাঁড়ায় একদল যুবক। বাধা অতিক্রম করে এগিয়ে যেতে চাইলে শুরু হয় তীব্র বচসা ও হাতাহাতি। মিছিলকে লক্ষ্য করে পাথর ছোঁড়া হয়। রাস্তায় গাড়ি ভাঙচুর করে উত্তেজিত জনতা। ভয় পেয়ে কয়েকজন ব্যক্তি মন্দিরে আশ্রয় নিলে সেখানেও আক্রমণ চালায় দুর্বৃত্তরা।
মন্দির আক্রমণের ঘটনার পালটা জবাব দেয় প্রতিপক্ষরা। এ খবর ক্রমে গুরুগ্রামে ছড়িয়ে পড়লে সেখানে মসজিদের ওপর নেমে আসে চড়াও আক্রমণ। জ্বালিয়ে দেওয়া হয় ধর্মীয় উপাসনাস্থল। এই অশান্তির কারনে রাজ্যের স্বাভাবিক জনজীবন ব্যাহত হয়েছে। একাধিক গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে ঘটনার জেরে বেশ কিছু বাড়িঘর, দোকানেও আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। ধর্মস্থানেও হামলা হয়। পুলিশকে লক্ষ্য করেও চলেছে ইঁট বৃষ্টি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে এলাকায় টহল দিচ্ছে সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34