শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
মুম্বাইমুখী দীর্ঘ ২০০ কিমি পদযাত্রায় অসুস্থ হয়ে পড়লেন অন্তত ৪০ জন কৃষক। যাদের মধ্যে কয়েকজন মহিলাও রয়েছেন। পেঁয়াজের দামে ক্ষতিপূরণ সহ একাধিক কৃষি সংক্রান্ত ও অন্যান্য দাবিপূরণের লক্ষ্যে মঙ্গলবার নাসিক জেলার ডিন্দোরি থেকে তাঁরা রওনা দিয়েছিলেন। ১৫ হাজারেরও বেশি কৃষিজীবি মানুষ মিছিলে অংশগ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু চতুর্থ দিনে শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন অনেকে। তা সত্ত্বেও, তাদের পথ চলা থামেনি। লক্ষ্যে অবিচল থেকে, প্ল্যাকার্ড, ব্যানার হাতে এগিয়ে চলেছেন ‘দেশের অন্নদাতা’-রা।
আন্দোলনকারীদের পক্ষে এক প্রতিনিধি জানিয়েছেন, মার্চের গরমে দীর্ঘ পথ হাঁটার পর পদযাত্রীদের অনেকেই ক্লান্ত। তাঁদের মধ্যে বহুজনের শরীরে দেখা দিয়েছে জলশূন্যতার সমস্যা। মাথার যন্ত্রণা ও অন্যান্য শারীরিক দুর্বলতার কারণে রাস্তায় বসে পড়ছেন কেউ কেউ। কারোর পায়ের চটির সোল ফেটে গিয়ে চামড়া উঠে এসেছে। পরিস্থিতি সামলাতে স্বেছাসেবীরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছেন। যাদের অবস্থা গুরুতর তাদেরকে নিকটস্থ প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আর যাঁদের পায়ের তলায় ফাটল দেখা দিয়েছে তাঁদের প্রাথমিক শ্রুশ্রুষার জন্য ব্যাণ্ডেজ, তুলোর ব্যবস্থা রেখেছেন আয়োজকরা। জরুরি পরিষেবা প্রদানের জন্য একটি আম্বুল্যান্স সবসময়ই থাকছে আন্দোলনরত কৃষকদের সঙ্গে।
কৃষিজীবীদের অবিরাম, অক্লান্ত পথ চলার ঘটনা সামাজিক প্রচার মাধ্যমের দৌলতে সারাদেশের মানুষ দেখতে পাচ্ছেন। মানুষ সমবেদনা জানাচ্ছেন তাঁদের। যেসব গ্রামের মধ্যে দিয়ে তারা যাচ্ছেন, সেখানেও সাধারণ বাসিন্দারা তাঁদের খাবার ,জল ও চা দিয়ে অভ্যর্থনা জানাচ্ছেন। কৃষকদের মধ্যেকার ক্ষোভ অসন্তোষের রেশ ধীরে ধীরে স্পর্শ করছে রাজ্যের অন্য মানুষদের। আগামী দিনে যা বৃহত্তর গণরোষের ইঙ্গিত বহন করছে ।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34