- এই মুহূর্তে মা | ঠে-ম | য় | দা | নে
- ডিসেম্বর ১৩, ২০২৪
কলকাতায় মজেছেন, টাটা স্টিল ওয়ার্ল্ড ২৫কে চাক্ষুস করার জন্য মুখিয়ে সোল ক্যাম্পবেল

এবছর টাটা স্টিল ওয়ার্ল্ড ২৫কে–র আন্তর্জাতিক দূত ইংল্যান্ডের প্রাক্তন ফুটবল তারকা সোল ক্যাম্পবেল। ম্যারাথনে অংশ নিতে ইতিমধ্যেই তিনি কলকাতায় পৌঁছে গেছেন। রবিবার অনুষ্ঠিত হবে টাটা স্টিল ওয়ার্ল্ড ২৫কে। কিন্তু তর সইছে না ইংল্যান্ডের এই প্রাক্তন তারকার। তবে টাটা স্টিল ওয়ার্ল্ড ২৫কে–র অংশ হতে পেরে রীতিমতো উত্তেজিত সোল ক্যাম্পবেল।
এই প্রথম তাঁর কলকাতায় আসা নয়। এর আগেই তিনি শহরে পা দিয়েছেন। ২০১৭ সালে অনূর্ধ্ব ১৭ বিশ্বকাপের সময় তিনি কলকাতায় এসেছিলেন। হাজির ছিলেন ইংল্যান্ড–স্পেন ফাইনালে। সেই সময়ের কথা উল্লেখ করে ক্যাম্পবেল বলেন, ‘এর আগেও আমি কলকাতায় এসেছি। অনূর্ধ্ব ১৭ বিশ্বকাপ ফাইনালে শহরে ছিলাম। সেই ম্যাচে স্পেনকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ইংল্যান্ড। আবার কলকাতায় আসতে পেরে ভাল লাগছে। বিমানবন্দরে নামার পর দারুণ অভ্যর্থনা পেয়েছি। এখানে ফুটবলের প্রতি আবেগ দুর্দান্ত।’
রবিবারের টাটা স্টিল ওয়ার্ল্ড ২৫কে–র সম্পর্কে দারুণ উচ্ছ্বসিত সোল ক্যাম্পবেল। তিনি বলেন, ‘এবছর আমাকে আন্তর্জাতিক দূত করা হয়েছে। সত্যিই আমি সম্মানিত ও গর্বিত। ইভেন্টের জন্য আমার আর তর সইছে না। রবিবার খুব কাছ থেকে রেস দেখার জন্য আমি মুখিয়ে রয়েছে। একটা স্মরণীয় প্রতিযোগিতা দেখার অপেক্ষায় আছি। আমি নিশ্চিত এটা ফিটনেস এবং দৌড়ের জন্য সচেতনতা তৈরি করবে। দৌড় হল ফিটনেস অর্জনের চাবিকাঠি। এটি মানসিক দৃঢ়তা এবং শারীরিক দৃঢ়তা বাড়ায়। একজন ফুটবলার হিসাবে দৌড়ানো আমার ফিটনেসের মূল বিষয় ছিল।’
নিজের ভূমিকার কথা বলতে গিয়ে ক্যাম্পবেল বলেন, ‘এখানে আমি ফিটনেস এবং খেলার জন্য সকলকে অনুপ্রানিত করতে এসেছি। ফিটনেস এমন একটি জিনিস যা দৌড়ানোর জন্যও প্রয়োজন। আমার ফিটনেস রুটিনে হাঁটা, মাংস খাওয়া কমানো, এসব জড়িত রয়েছে। বিশেষ করে যখন আমি খেলি না বা ট্রেনিং করি না, তখন শরীরকে স্ট্রিমলাইন করতে সাহায্য করে। আমি যখন দেশে থাকি, নিজেকে ফিট রাখার জন্য হাঁটতে যাই, আমার কুকুরকে বেড়াতে নিয়ে যাই এবং টেনিস খেলি।’
আর্সেনালের হয়ে ৫ বছর খেলেছেন সোল ক্যাম্পবেল। মাঠে নেমেছেন ১৯৫ ম্যাচে। দলকে ২ বার প্রিমিয়ার লিগ জিতিয়েছেন, ৩ বার এফএ কাপজয়ী দলের সদস্য। আর্সেনালের সেই সোনালী দিন সম্পর্কে ক্যাম্পবেল বলেন, ‘আর্সেনালের প্রথম মরশুমটা আমার কাছে অবিশ্বাস্য ছিল। টটেনহ্যাম থেকে আর্সেনালে যাওয়ার পর অবিশ্বাস্য চাপে ছিলাম। আমার মনে হয় ফিগো ছাড়া সবাই চাপের মধ্যে ছিল। ঘুম থেকে ওঠার পর থেকেই চাপ তৈরি হত। আমাকে এর সঙ্গে মোকাবিলা করতে হয়েছিল।’
❤ Support Us