শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে রাশিয়া হাত মিলিয়ে আমেরিকাকে চাপে রাখতে চাইছে ! সোমবার আমেরিকা এই খবর জানিয়েছে। জানা যাচ্ছে, কিমের দেশের সঙ্গে যৌথ নৌ-মহড়ায় উদ্যোগী হয়েছে রুশ প্রশাসন। সোমবার দক্ষিণ কোরিয়ার এক সংবাদ সংস্থা সূত্রেও এই তথ্য উঠে এসেছে। এমনকী শুধু উত্তর কোরিয়াই নয় এই মহড়ায় চিনের যোগদানও চাইছে রাশিয়া, এমনই খবর। জানা যাচ্ছে, অস্ত্র চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র প্রধান কিম, রাশিয়ার রাষ্ট্র প্রধানের সঙ্গে বৈঠকের পরিকল্পনা করেছেন। হোয়াইট হাউসের ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের বা এনএসসি-র মুখপাত্র অ্যাড্রিয়েন ওয়াটসন বলেছেন যে উত্তর কোরিয়ার সংক্ষিপ্ত রূপ ব্যবহার করে “রাশিয়া এবং ডিপিআরকে এর মধ্যে অস্ত্র আলোচনা সক্রিয়ভাবে অগ্রসর হচ্ছে।”
কিম ও পুতিনের মধ্যে সম্ভাব্য বৈঠকের খবর এসেছে যখন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন যে তিনি তাঁর যুদ্ধ-বিধ্বস্ত দেশের প্রথম সারির পূর্ব ডোনেটস্ক অঞ্চল পরিদর্শন করেছেন, নিজের সৈন্যদের সাথে দেখা করার একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদ সংস্থা ইয়নহাপ সূত্রে খবর, রাশিয়ার তরফে উত্তর কোরিয়ার কাছে যৌথ নৌ-মহড়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। গত ২৭ জুলাই কোরীয় যুদ্ধাবসানের ৭০ বছর উপলক্ষে ভিক্টরি ডে-তে রাশিয়া ও চিনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল উত্তর কোরিয়া। সে সময় দেশটির রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ে কিমের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু। সেই সফরেই উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রপ্রধান কিম জং উনের কাছে ত্রিমুখী নৌ-মহড়ার প্রস্তাব রেখেছিলেন শোইগু। তবে কবে, কোথায়, কীভাবে এই মহড়া চালানো হবে সে বিষয়ে কিছু উল্লেখ করা হয়নি।
জানা গিয়েছে, গত মাসে হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তার মুখপাত্র জন কিরবি এক প্রেস বিবৃতিতে জানিয়েছিলেন, শোইগু তাঁর সফর চলাকালীন রাশিয়ার জন্য উত্তর কোরিয়া থেকে গোলাবারুদ কেনার বিষয়ে আলোচনা করেছিলেন। ফলে মস্কোর সঙ্গে পিয়ংইয়ংয়ের যে মজবুত সম্পর্ক রয়েছে তা আরও দৃঢ় হচ্ছে। যা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে আমেরিকার।
উল্লেখ্য, ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে রাশিয়ার সঙ্গে সংঘাত আরও তীব্র হয়েছে আমেরিকার। তার মাঝেই কিমের আমন্ত্রণে শোইগুর সে দেশে যাওয়ার ‘কূটনৈতিক তাৎপর্য’ অত্যন্ত গভীর বলে মনে করেছিল ওয়াকিবহাল মহল। এমনকী দু’দেশের বৈঠকের পর কিমের হাতে পুতিনের চিঠি তুলে দিয়েছিলেন রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী। পালটা, প্রেসিডেন্ট পুতিনের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছিলেন কিম। ফলে দুই দেশের কৌশলগত ও সামরিক সম্পর্ক যে নতুন মাত্রা পাবে তা বোঝাই গিয়েছিল।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34