শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
১৯৩২ সালে আঁকা পাবলো পিকাসোর ‘ওম্যান ইউথ এ ওয়াচ’ ছবিটি নিলামে বিক্রি হয়েছে ১৩ কোটি ৯০ লাখ ডলারে। পিকাসোর বিক্রি হওয়া চিত্রকর্মগুলোর মধ্যে এটা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মূল্যের। নিলামকারী প্রতিষ্ঠান সদবিসের সূত্রে এখবর জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। নিলামে বিক্রি হওয়া পিকাসোর সবচেয়ে দামি ছবি হল ‘লে ফামস দ’ অ্যালজের’ (ওম্যান অব অ্যালজিয়ারস)। ২০১৫ সালে ক্রিস্টিসের নিলামে ১৭ কোটি ৯৩ লাখ ডলারে বিক্রি হয় ছবিটা।
ফরাসি মডেল ও পিকাসোর প্রেমিকা মেরি থেরকেসি ওয়ান্টারকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এই চিত্রশিল্পটিতে। ছবিটি নিলামে ওঠার পর কয়েক মিনিটের মধ্যেই বিক্রি হয়ে গিয়েছিল। নিলামে তোলার আগে চিত্রশিল্পটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছিল ১২ কোটি ডলার। এই বিখ্যাত ছবিটির আগের মালিক ছিলেন নিউ ইয়র্কের প্রয়াত শিল্প সংগ্রাহক এটি নিউ ইয়র্ক আর্টসের পৃষ্ঠপোষক এমিলি ফিশার ল্যান্ডউ। একজনের কাছ থেকে ১৯৬৮ সালে তিনি ছবিটি কিনেছিলেন।
‘ফেম এ লা মন্ট্রে’ (ওম্যান উইথ এ ওয়াচ) নামের এই ছবিটি চলতি বছরে নিলামে বিক্রি হওয়া সবচেয়ে দামি। ছবিটিতে নীল পটভূমিতে সিংহাসনের মতো চেয়ারে বসে রয়েছে ওয়াল্টার। ১৯২৭ সালে প্যারিসে যখন পিকাসোর সঙ্গে ওয়াল্টারের দেখা হয় তখন তাঁর বয়স ছিল ১৭। আর পিকাসোর বয়স ছিল ৪৫। ইউক্রেনের ব্যালে নৃত্যশিল্পী ওলগা খোখলোভার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ থাকা অবস্থাতেই ওয়াল্টারের সঙ্গে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন পিকাসো। পিকাসো ও ওলগার একটা মেয়ে ছিল। গতবছর তিনি মারা যান।
১৮৮১ সালে স্পেনের মালাগায় জন্ম গ্রহন করেছিলেন পিকাসো। বার্সেলোনাতে তিনি বেড়ে উঠেছিলেন। ১৯০৪ সালে ফ্রান্সের প্যারিসে চলে আসেন । আট দশকের শিল্পী জীবনে প্রায় দেড় লাখ চিত্রকর্ম সৃষ্টি করেন পিকাসো। তাঁর বিখ্যাত শিল্পগুলির মধ্যে রয়েছে গোয়ের্নিকা, দ্য ওল্ড গিটারিস্ট, গার্ল বিফোর আ মিরর, দ্য উইপিং ওমেন, থ্রি মিউজিশিয়ানস প্রভৃতি। ওয়াল্টারকে পিকাসোর ‘গোল্ডেন মিউজ’ হিসাবে গণ্য করা হয়েছিল। ১৯৭৩ সালে ৯১ বছর বয়সে পিকাসোর মৃত্যুর পঞ্চাশ বছর পরও তিনি বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী শিল্পী হিসেবে রয়ে গেছেন।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34