শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
উত্তরাখণ্ডে টানেল ভেঙে বিপত্তি। ঘটনার পর ২৪ ঘণ্টা কেটে গেছে। এখনও ওই টানেলের মধ্যে ৪০ টি প্রাণ আটকে থেকে বাঁচার জন্য লড়ে যাচ্ছেন। এদিকে উত্তরাখণ্ড প্রশাসন বলছে, টানেল ভেঙে পড়ার ঘটনায় ৪০ জন আটকে পড়া শ্রমিক নিরাপদে রয়েছেন। পাইপ দিয়ে তাঁদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে খাবার। ইতিমধ্যেই এনডিআরএফ ও এসডিআরফের দল সেখানে উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধার কাজ করছে তারা। উত্তরকাশী-যমুনোত্রীর রাস্তায় সিলকিয়া টানেলে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। রবিবার টানেলে এই দুর্ঘটনা ঘটে। ওই টানেলের ১৫০ মিটার অংশ ভেঙে গিয়েছে। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে ছুটে যান জেলা পুলিস সুপার অর্পণ যদুবংশী। এই টানেল ছিল চারধাম অল ওয়েদার প্রজেক্টের অংশ। যমুনোত্রীতে সিলকিয়া ও পোলগাঁও গ্রামের হাইওয়ে প্রজেক্টের অংশ এইটি।
ঘটনার পর উত্তরকাশীর সার্কেল অফিসার জানিয়েছেন, টানেলের ভিতরে উদ্ধারকারী দল ১৫ মিটার পর্যন্ত পৌঁছতে পেরেছে। আর ৩৫ মিটার পৌঁছালেই দলের সদস্যরা ৪০ জন আটকে পরা শ্রমিককে নিরাপদে বের করে আনতে পারবেন। দুর্গম পার্বত্য এলাকার এই ভেঙে পড়া টানেলের ভিতরে ঢোকার জন্য শুরু হয়েছে রাস্তা খননের কাজ।
উত্তরকাশীর স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, রবিবার রাতে প্রশাসনের তরফে আটকে পড়া শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়েছে। ওয়াকিটকির মাধ্যমে তাঁরা কথা বলছেন। শ্রমিকরা নিশ্চিত করেছেন যে, তাঁরা ৪০ জন সেখানে রয়েছেন এবং সকলেই সেখানে সুরক্ষিত রয়েছেন। তাঁদের খাবারের প্যাকেট দেওয়া হয়েছে পাইপলাইনের মধ্য দিয়ে।
দুর্ঘটনার পর থেকেই ধারাবাহিক ভাবে অক্সিজেন সরবরাহ করা হচ্ছে শ্রমিকদের কাছে, প্রশাসনের তরফে এটা জানানো হয়েছে, এখনও পর্যন্ত কোনও হতাহতের খবর নেই। টানেলে থাকা জলের পাইপ দিয়ে খাবার ও অন্যান্য জিনিস সমস্ত সরবরাহের কাজ চলছে। তাঁরা আশা করছেন, খুব শিগগিরই ওই শ্রমিকদের বাইরে বের করে আনা সম্ভব হবে।
মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি আজ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং উদ্ধার কাজ পর্যালোচনা করেছেন। তিনি বলেন, “এনডিআরএফ এবং এসডিআরএফ ঘটনাস্থলে রয়েছে। আমরা প্রত্যেকের নিরাপদে প্রত্যাবর্তনের জন্য ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করছি। আমরা আশা করছি শীঘ্রই তাঁদের উদ্ধার করা সম্ভব হবে।”
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34