শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
দিদি হচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর বাংলা তথা দেশের দাদা হলেন সৌরভ গাঙ্গুলি। এবার এই দিদি ও দাদা অর্থাৎ মমতা ও সৌরভ একত্রে আসন্ন বিদেশ সফরে যাচ্ছেন বলে জানা যাচ্ছে। পাশাপাশি এই সফরে দিদি ও দাদার সঙ্গে থাকতে পারেন ভারতের ফুটবল অধিনায়ক সুনীল ছেত্রীও। আগামী ১২ সেপ্টেম্বরের থেকে ২২ তারিখ পর্যন্ত ওই সফরে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী স্পেন এবং দুবাই যাবেন। এর মধ্যে স্পেনের বার্সেলোনা শহরে মুখ্যমন্ত্রীর একটি ভ্রমণসূচিতে থাকছেন সৌরভ গাঙ্গুলি। ওই একই কর্মসূচিতে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে থাকার কথা ভারতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক সুনীল ছেত্রীরও।
সৌরভ ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি থাকালীন তাঁর রাজনৈতিক যোগাযোগ নিয়ে নানা জল্পনা ছিল। সৌরভের এই রাজনৈতিক যোগাযোগের সঙ্গে বিজেপির যোগাযোগ নিয়েও সেই সময় জোর জল্পনা হয়েছিল। তবে প্রকাশ্য রাজনীতির বিষয়টি অবশ্য সৌরভ বরাবরই এড়িয়ে গেছেন। তিনি কৌশলে নিজেকে অরাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব প্রমাণের জন্য বিজেপির শীর্ষনেতৃত্বের সঙ্গে যেমন ভাল সম্পর্ক রেছেছেন, তেমনই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গেও সম্পর্কের উষ্ণতা বজায় রেখেছেন। সৌরভকে বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট পদ থেকে ‘সরানো’-র বিষয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ‘বাংলা ও বাঙালির অপমান’ বলে মন্তব্য করেছিলেন। বিদেশের মাটিতে এবং রাজ্যের স্বার্থে সৌরভকে মমতার সঙ্গে দেখা গেলে তা ‘রাজনৈতিক বার্তা’ দেবে বলেও অনেকে মনে করছেন। তবে সৌরভ-সুনীল একই কর্মসূচিতে থাকলে তা খেলা সংক্রান্ত হবে বলেই আবার অনেকেই ধরে নিচ্ছেন। কেননা সুনীল ছেত্রীকে নিয়ে এখনও কোনও রাজনৈতিক শিবির টানাহেঁচড়া করেনি।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথম স্পেনের মাদ্রিদে যাচ্ছেন। সেখান থেকে বার্সেলোনা। বার্সেলোনা থেকে তিনি দুবাই যাবেন মমতা। তারপর ২৩ সেপ্টেম্বর তাঁর কলকাতায় ফেরার কথা। রাজ্যের শিল্পপতিদের একটি প্রতিনিধিদলও মুখ্যমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হচ্ছেন। যাবেন রাজ্যের মুখ্যসচিব-সহ কয়েকজন বিশিষ্ট আমলা। এর আগেও লগ্নি টানতে সিঙ্গাপুর এবং লন্ডনে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে এ বারের সফরের অনুমতি নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছিল। মাঝে মমতার চিন এবং শিকাগো সফরের অনুমতি দেয়নি কেন্দ্রীয় সরকার তথা বিদেশমন্ত্রক। যাকে কেন্দ্রের ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসা’ বলে সমালোচনা বলে কটাক্ষ করেছিল তৃণমূল নেতৃত্ব। তবে এবার সদ্য মমতার বিদেশ সফরের অনুমতি দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। তারপরেই মমতার বিদেশ সফরের প্রস্তুতির গতি বাড়িয়েছে রাজ্যের তৃণমূল সরকার।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34