শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়ার দৌড়ে পেরুমল মুরুগানের উপন্যাস ‘পায়ের’। ২০২৩ সালে বুকার পুরস্কারের জন্য যে ১৩ টি গ্রন্থ বাছা হয়েছে তার মধ্যে স্থান পেয়েছে তামিল সাহিত্যিকের লেখা বই। তামিলনাড়ুর কোনো লেখকের এ এক অভূতপূর্ব কৃতিত্ব।
মঙ্গলবার বুকার প্রাইজ ফাউন্ডেশনের তরফে জানানো হয়েছে, এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ ও লাতিন আমেরিকার নানা দেশের লেখকদের বইয়ের মধ্যে রয়েছে মুরুগানের উপন্যাসটিও। ২০১৬ সালে লেখা তাঁর ‘পায়ের’ উপন্যাসটি অনুবাদ করেছেন অনুরুদ্ধান বাসুদেবান। উপন্যাসটি এক আন্তঃজাতি দম্পতির কাহিনি, যাঁরা পালিয়ে যান।
সংস্থার পক্ষ থেকে আরো জানানো হয়েছে এবছর সাহিত্যের জগতে বৈচিত্র্যপূর্ণ সৃজনশীলতাকে উদযাপন করা হবে। পুরস্কার প্রাপকদের বাছাইয়েও থাকবে এ ভাবনার ছোঁয়া। তিনি আরো জানিয়েছেন, বুকার জয়ীকে বার্ষিক ৫০,০০০ পাউণ্ড মূল্যের পুরস্কার দেওয়ার কথা ভাবছে কমিটি। অবশ্য তা ইংরাজিতে এবং যুক্ত রাজ্য অথবা আয়ারল্যাণ্ডে প্রকাশিত হতে হবে।
হিন্দুত্বের ধ্বজাধারীদের কাছে বরাবরই চক্ষুশূল মুরুগান।তাঁর উপন্যাস ‘মাদোরুভাগান’কে কেন্দ্র করে গেরুয়া শিবিরের তোপের মুখে পড়েছিলেন। তারপর, ২০১৫ সালে সামজিক প্রচার মাধ্যমে নিজেকে ‘মৃত’ বলে ঘোষণা করেন। কয়েকমাস আগে রাহুল গান্ধির ‘ভারত জোড়ো’ যাত্রায় যোগ দিয়েছিলেন মুরুগান।
গত বছর বুকার পেয়েছিলেন গীতাঞ্জলি শ্রী। তাঁর ‘রেত সমাধি’ উপন্যাসের জন্য ওই পুরস্কার জেতেন তিনি। এখনও পর্যন্ত ভারতীয় বংশোদ্ভুত বেশ কয়েকজন সাহিত্যিকের ঝুলিতে গেছে নামী পুরস্কার। ভিএস নইপল, ঝুম্পা লাহিড়ী, অরুন্ধতী রায়দের সাহিত্যকীর্তি আন্তর্জাতিক মহলে সমাদৃত । সে তালিকায় এবার কি মুরুগান ? উত্তরের অপেক্ষায় অধীর দেশের সাহিত্য প্রেমীরা।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34