শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
১০০ দিনের কাজের টাকা কেন্দ্রের কাছ থেকে ছিনিয়ে আনার দাবিতে ২ অক্টোবর দিল্লিতে অবস্থান-বিক্ষোভ করার অনুমতি দুল্লি পুলিশ তণমূলকে দেয়নি, ফলে বাতিল হয় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ১০ লক্ষ মানুষ নিয়ে যন্তর মন্তরের ধর্না কর্মসূচি। তবে এই ধর্না কর্মসূচির জন্য ফের অনুমতি চেয়ে দিল্লি পুলিশের কাছে আবেদন জানাল তৃণমূল। দলের রাজ্যসভার নেতা ডেরেক ও’ব্রায়েন বুধবার পার্লামেন্ট স্ট্রিট থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত ডেপুটি কমিশনারের কাছে চিঠি লিখে জানিয়েছেন, আগামী ২ এবং ৩ অক্টোবর যন্তর মন্তরের সামনে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত তাঁরা ধর্নায় বসতে চেয়েছেন।
ডেরেক তাঁর চিঠিতে লিখেছেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গকে মনরেগা অর্থাৎ ১০০ দিনের কাজের প্রকল্প-র কেন্দ্রীয় অর্থসাহায্য না দেওয়ার প্রতিবাদে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা আগামী ২ এবং ৩ অক্টোবর যন্তর মন্তরের সামনে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ধর্নায় বসতে চান। গত ৩১ অগস্ট এ বিষয়ে আপনাকে চিঠি পাঠিয়েছিলাম। কিন্তু আপনার তরফে কোনও উত্তর না পেয়ে আবার চিঠি লিখছি। অনুরোধ করছি দ্রুত উত্তর দেওয়ার।’’
এই ইস্যুতে গত ২১ জুলাই তৃণমূলের শহিদ দিবসের মঞ্চ থেকে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ‘দিল্লি চলো’র ডাক দিয়েছিলেন। ঘোষণা করেছিলেন, আগামী ২ অক্টোবর গান্ধীজয়ন্তীতে ১০০ দিনের কাজের টাকা আটকে রাখা-সহ কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগ তুলে দিল্লির রাজপথে তাঁরা সরব হবেন। পরে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেই কর্মসূচিতে যোগদানের কথা বলেন। তৃণমূল নেতৃত্বের অভিযোগ, দিল্লি পুলিশ তৃণমূলকে ওই কর্মসূচির অনুমতি দিতে গড়িমসি করছে।
এর আগে দিল্লির রামলীলা ময়দানে অবস্থান-বিক্ষোভের পরিকল্পনা ছিল তৃণমূলের। কিন্তু দিল্লি পুলিশ তার অনুমতি দেয়নি। গত মাসে তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেছিলেন, ‘‘২ অক্টোবর দিল্লিতে ধর্না হবে, এটা ছিল আমাদের কর্মসূচি। সেই কর্মসূচিকে সামনে রেখেই আমাদের তরফ থেকে নিয়মমাফিক একটি আবেদন জমা দেওয়া হয়েছিল দিল্লি পুলিশের কাছে। যেখানে বলা হয়েছিল, ২ অক্টোবর আমাদের মূল কর্মসূচি। বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ কর্মসূচি করতে ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত রামলীলা ময়দান পাওয়ার আবেদন করেছিলাম।’’ তবে যন্তর মন্তরে ২ ও ৩ অক্টোবর ধর্নায় বসার জন্য তৃণমূলের নতুন আবেদন এবার অনুমোদন পায় কি না সেটাই দেখার।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34