শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
মার্কিন সহায়তায় ও মদতে এবার ভারতেই অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন তৈরী হবে। গত জুনে ওয়াশিংটন ও নয়াদিল্লির মধ্যে এই মর্মে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বুধবার সেই চুক্তিতে সবুজ সংকেত দিয়েছে মার্কিন কংগ্রেস।
গত জুন মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমেরিকা সফরের সময় মার্কিন সংস্থা জেনারেল ইলেকট্রিক ও হিন্দুস্তান এয়ারোনটিক্স লিমিটেডের মধ্যে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন তৈরী সংক্রান্ত বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তির ফলেই এবার ভারতেই তৈরি হবে অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান– এফ-৪১৪-এর ইঞ্জিন। প্রযুক্তির হস্তান্তর প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে এই বিষয়টি সম্পন্ন হবে। এতদিন পর্যন্ত ফাইটার জেট তেজসের বাকি অংশ ভারত তৈরি করলেও ইঞ্জিন তৈরি হত আমেরিকাতেই। বহুদিন ধরেই হোয়াইট হাউসের কাছ এই যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন তৈরির প্রযুক্তি পাওয়ার ক্ষেত্রে আগ্রহী ছিল নয়াদিল্লি। এবার অত্যাধুনিক জেট ইঞ্জিন নির্মাণ সংক্রান্ত দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা চুক্তির ফলে ভারতের সেই আগ্রহ পূরণ হতে চলেছে। তাই বলা যায়, এবার থেকে দেশেই ভারতীয় বায়ুসেনার জন্য জেট ইঞ্জিন তৈরী হবে।
এই প্রসঙ্গে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে আমেরিকার থেকে এবার অত্যাধুনিক ড্রোন কিনছে ভারত। ইতিমধ্যেই স্বাক্ষরিত হয়েছে মার্কিন দেশ থেকে ড্রোন কেনার চুক্তিও। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মার্কিন সফর চলাকালীন তাঁর সঙ্গে দেখা করেন সে দেশের ড্রোন প্রস্তুতকারী সংস্থার কর্তারা। তখনই জানা গিয়েছিল, আমেরিকা থেকে কম পক্ষে ৩০টি ড্রোন কিনতে পারে ভারত। এমকিউ ৯- সি গার্ডিয়ান ড্রোন কিনতে বরাবরই আগ্রহী ছিল নরেন্দ্র মোদির সরকার। তার ফলে দুই দেশের মধ্যে ২০০ থেকে ৩০০ কোটি ডলারের বাণিজ্যিক চুক্তি হতে পারে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর ফলে ভারত ও আমেরিকার মধ্যে প্রতিরক্ষা-সম্পর্ক যেমন আরও উন্নত হবে পাশাপাশি নরেন্দ্র মোদির আত্মনির্ভর ভারতের স্বপ্নও অনেকটা পূরণ হবে। পাশাপাশি এর ফলে পাকিস্তান, চিনের মতো দেশের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়বে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34