শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
বৌদ্ধ মতে, সমস্ত দুঃসময়, দুর্বিপাক ও গত বছরের পাপ ধুয়েমুছে যাবে ১০৮ বার ঘন্টাধ্বনির শব্দে ।
নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে আতশবাজি, আলোর রোশনাই, খাওয়াদাওয়া, হুল্লোড় নাচ-গান আরও কত কী করে থাকি আমরা । তবে সব দেশেই যে এমনটাই হয়, তা কিন্তু নয়। কিছু দেশে বেশ অদ্ভুতুড়ে কাণ্ডও কিন্তু করা হয় এ সময়টায় । কেউ ভাঙেন প্লেট তো কেউ খান আঙুর। আর সেই সব বিচিত্র কর্মকাণ্ড করেই স্বাগত জানানো হয় নতুন বছরকে ।
দক্ষিণ আমেরিকার ইকুইডর নামে দেশটির কথাই ধরা যাক । সেখানে নতুন বছরকে স্বাগত জানানো হয় কুশপুতুল দাহ করে । আমাদের ন্যাড়াপোড়ারই মতোই ওদের দেশে কুশপুতুল পুড়িয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানান সেদেশের বাসিন্দারা । পুরনো, যা কিছু অশুভ তাকে ধ্বংস করে এ ভাবেই নতুনের দিকে এগিয়ে যান তাঁরা। পুরনো জামাকাপড়, খবরের কাগজ, কাঠের গুঁড়ো এসব দিয়েই তৈরি হয় সেই পুতুল।
এর পরেই রয়েছে উত্তর-পশ্চিম ইউরোপের ডেনমার্ক। সেখানকার লোকেরা নতুন বছরকে স্বাগত জানান কাচের বা চিনেমাটির প্লেট ভেঙে। বন্ধুবান্ধব থেকে আত্মীয়স্বজন, সকলের বাড়ির সামনে গিয়ে এসব ভাঙতে শুরু করেন তাঁরা । ডেনমার্কবাসীর বিশ্বাস, যার বাড়ির সামনে যত প্লেট ভাঙা হবে, নতুন বছর ততই ভাল যাবে তাঁর ।
জাপানে শহর জুড়ে এ সময়ে বেজে ওঠে একের পর এক ঘণ্টা । অন্তত ১০৮ বার ঘণ্টাধ্বনি হয় । বৌদ্ধ মতে, ওই ঘণ্টাধ্বনির সঙ্গেই সঙ্গেই সমস্ত দুঃসময়, দুর্বিপাক ও গত বছরের পাপ ধুয়েমুছে যাবে, যাদের ছায়া পড়বে না নতুন বছরে ।
দক্ষিণ আমেরিকায় আবার রয়েছে খুবই অদ্ভুত একটা রীতি। এই দিনটায় তারা হরেক রঙের অন্তর্বাস পরতে পছন্দ করেন । একেকটা রং আবার একেক রকম সৌভাগ্যের প্রতীক।
ফিলিপ্পিনসের লোকেরা আবার এ দিনটায় ঘর সাজিয়ে তোলেন নানাবিধ গোলাকার জিনিসে । কয়েন কিংবা , হতে পারে খাবারদাবার বা পোশাক, তবে যাই হোক না কেন, তা হতে হবে গোল । গোলাকার যে কোনও কিছুই তাদের জন্য সৌভাগ্যের প্রতীক।
ইটালির রীতিটি সব চেয়ে অদ্ভুতুড়ে! ব্যালকনি কিংবা জানলা থেকে আসবাবপত্র ছুড়ে ছুড়ে ফেলেন তারা। এ ভাবেই নতুন বছর শুরু হয় তাদের। নেপাল বা দক্ষিণ আফ্রিকাতেও রয়েছে এই রীতি।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34