শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সুন্দরবনের গোসাবা ব্লকের বালি আমলা মেথি গ্রামের লোকালয়ে ঢুকে এখনও পর্যন্ত একটি গোরু এবং তিনটি ছাগলকে গ্রাস করেছে বাঘ। এলাকাবাসীরা আতঙ্কে প্রহর গুনছে। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে বন দফতর ও পুলিশ। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গত রাতে বিদ্যার জঙ্গল থেকে একটি পূর্ণবয়স্ক রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার ঢুকে পরে আমলা মেথি এলাকায়। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ঢুকেই সে হানা দেয় স্থানীয় এক ব্যক্তির গোয়ালে। সেখানে তিনটি ছাগল মারে বাঘটি। মারা পড়েছে একটি গোরুও। আরও একটি ছাগলকে জখম করে গা ঢাকা দেয় বাঘটি । আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই বাঘটির খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে বন দফতরের কর্মীরা। বন দফতরের দাবি, বেলা সাড়ে ১০টা পর্যন্ত বাঘটির খোঁজ পাওয়া যায়নি। তবে ওই জঙ্গলের মধ্যেই যে বাঘটি লুকিয়ে রয়েছে তা নিশ্চিত। কারণ ওই জঙ্গলে বাঘের অস্তিত্ব টের পেয়েছেন বনকর্মীরা। এলাকা ইতিমধ্যে জাল দিয়ে ঘিরে ফেলার কাজ শুরু করা হয়েছে। বাদ সাধছে কুয়াশা। তারই মধ্যে বাঘ খোঁজার কাজ করছে বনকর্মীরা।
গত নভেম্বর মাস থেকে একের পর এক বাঘ জঙ্গল থেকে বেরিয়ে আসছে লোকালয়ে। বন দফতরের আক্লান্ত চেষ্টায় তাদের ফেরানো গিয়েছে জঙ্গলে। গত ২৬ ডিসেম্বর কুলতলির শেখপাড়া এলাকার জঙ্গলে বাঘ বেরিয়েছে খবর শোনা গিয়েছিল। পরে সে বাঘ বেরিয়ে চষে বেড়ায় পিয়ালির চর সংগলগ্ন জঙ্গল। ২৫ ডিসেম্বরের ছুটিতে তখন সেখানে বহু পর্যটকের ভিড়। বন দফতরের প্রায় ৬ দিনের চেষ্টায় দু’খানা ঘুম পাড়ানি গুলি ছুড়ে সে বাঘকে কাবু করা গিয়েছিল। তারপর ৩১ ডিসেম্বর সুন্দরবনের চরঘেরি এলাকায় ফের দেখা মেলে আর এক বাঘের। তাকে ধরতেও দিন তিনেক হিমসিম খেতে হয় বন দফতরকে।
তবে কোনও বাঘই এ বারের মতো গোয়ালে হানা দেয়নি। এমনকী কুলতলির বাঘটি ৬ দিন অভুক্ত ছিল বলে চিন্তায় ছিলেন বন দফতরের চিকিৎস ও আধিকারিকেরা। এ বারের বাঘটি প্রাণী হত্যা করায় এলাকায় আতঙ্কের পারদ চড়েছে। বন দফতরের তরফে বাসিন্দাদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34