শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
মিজোরামে নির্মীয়মান রেল সেতু দুর্ঘটনায় বহু শ্রমিকের প্রাণ চলে গেছে। উত্তরপূর্বে রেলের প্রসারের জন্য এই সেতু নির্মাণ হচ্ছিল, তবে এই সেতু দুর্ঘটনায় পড়ার ফলে উত্তরপূর্ব রেলের প্রসারের ক্ষেত্রে একটি বড় ধাক্কা। উত্তরপূর্ব রেল সূত্রে জানা গেছে, আইআইটি-র অনুমোদন নিয়েই রেল সেতুর গার্ডার জোড়া দেওয়ার কাজ চলছিল। আইআইটির মতো একটি প্রতিষ্ঠানের পরামর্শ পাওয়ার পরেও কী কারণে এই বিপর্যয় ঘটল, তা খতিয়ে দেখতে এবার তদন্ত শুরু হয়েছে।
মিজোরামের নির্মীয়মান সেতুটি বুধবার সকালে ভেঙে পড়ে। সেই সময় রেল সেতুর নির্মাণকাজে নিযুক্ত ছিলেন অন্তত ৪০ জন শ্রমিক। তাঁদের মধ্যে অন্তত ১৭ জনের মৃত্যু এই দুর্ঘটনায়। এর মধ্যে ১৩ জনই মালদার বাসিন্দা। দুর্ঘটনার পরপরই উদ্ধারকাজে নামে স্থানীয় প্রশাসন। দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ ও প্রশাসনের উচ্চ পদস্থ কর্তারা। সেখানে পৌঁছন রেলের কর্তারাও। এদিকে কী কারণে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটল, তা খতিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। উত্তরপূর্ব রেল সূত্রে জানা গেছে এ পর্যন্ত ৯ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। এনডিআরএফ, মিজোরাম রাজ্য প্রশাসন এবং রেলের আধিকারিকরা যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন। বলা হয়েছে যে ব্রিজ গার্ডার প্রক্রিয়াটি আইআইটি বিশেষজ্ঞদের দ্বারা যথাযথভাবে অনুমোদিত হয়েছিল। বিষয়টি তদন্তের জন্য উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে ।
আইজলকে রেলপথে যুক্ত করার লক্ষ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল সাইরাঙের এই সেতু। এই দুর্ঘটনা প্রসঙ্গে উত্তরপূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা সব্যসাচী দে বলেন, “যে সেতুটি ভেঙে পড়েছে সেটি ছিল উত্তরপূর্ব অঞ্চলের সমস্ত রাজ্যের রাজধানীগুলিকে সংযুক্ত করার একটি প্রকল্পের অংশ। এটি কয়েক বছর ধরে নির্মাণাধীন ছিল। ঘটনাটি ঘটেছে সকাল ১১টার দিকে। দুর্ঘটনার কারণ আমরা এখনও নিশ্চিত করতে পারিনি।”
এদিকে জানা গিয়েছে, বৈরাবি ও সাইরাং রেলওয়ে স্টেশনের মধ্যে অবস্থিত কুরুং নদীর উপর সেতুটি নির্মাণ করা হচ্ছিল। সেতুর পিলারের উচ্চতা ছিল ১০৪ মিটার। আইজল থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত সাইরাং রেলওয়ে স্টেশনটি মিজোরামের রাজধানী পৌঁছানোর আগে শেষ রেল স্টেশন। এই প্রকল্পটি সম্পূর্ণ হলে জাতীয় রেলওয়ে নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত হবে আইজল। সড়ক যোগাযোগের উন্নয়নের ক্ষেত্রে এই সেতুটি ছিল উল্লেখযোগ্য।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34