শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
ক্রমশ কমে আসছে ব্যবধান। অপেক্ষা আর মাত্র কয়েকদিনের। তারপরই চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করবে চন্দ্রযান-৩। অবশ্য তার আগে প্রপালশন মডিউল থেকে ল্যান্ডারকে বিচ্ছিন্ন করবার মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি পর্যায় রয়েছে। সেদিকে বুধবার অনেকটাই এগিয়ে গেল ইসরো। সংবাদ সংস্থার খবর, পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহের শেষ অর্থাৎ পঞ্চম কক্ষপথে সফলভাবে স্থাপিত করা হয়েছে মহাকাশযানটিকে। যার ফলে নির্ধারিত গন্তব্য থেকে দূরত্ব এখন মাত্র ২৪,৯৩৯ কিমি। আগামী ২৩ তারিখই চাঁদের মাটি স্পর্শ করার পরিকল্পনা রয়েছে ইসরোর। আর তা যে সাফল্যের সঙ্গে সংঘটিত হবে সে ব্যাপারে আশাবাদী বিজ্ঞানীরা।
Chandrayaan-3 Mission:
Today’s successful firing, needed for a short duration, has put Chandrayaan-3 into an orbit of 153 km x 163 km, as intended.
With this, the lunar bound maneuvres are completed.
It’s time for preparations as the Propulsion Module and the Lander Module… pic.twitter.com/0Iwi8GrgVR
— ISRO (@isro) August 16, 2023
ভারতীয় সময় অনুযায়ী বুধবার বিকেল আরো একশ কিমি নীচে নামবে চন্দ্রযান-৩। তাঁর প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে। ইসরো জানা গেছে, তারপরই স্থির হবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুর ঠিক কোন জায়গায় অবতরণ করবে মহাকাশযানটি। এক্ষেত্রে বলা জরুরি যত নীচে নামবে, ততই বৃত্তাকার হবে কক্ষপথ। তারপর পাক খেতে খেতে ক্রমশ নীচে নামবে সে। কিছু পরেই প্রোপালসন মডিউল থেকে আলাদা হয়ে যাবে ল্যান্ডার ‘বিক্রম’। তার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ল্যান্ডার বিক্রম থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে রোভার ‘প্রজ্ঞান’। উল্লেখ্য, প্রোপালশন মডিউল একটি বড়ো সৌর প্যানেল, যার উপরে একটি সিলিন্ডার সহ একটি বাক্সের মতো কাঠামো রয়েছে। মহাকাশযানটি যতক্ষণ চাদের একদম কাছাকাছি আসছে, ততক্ষণ পর্যন্ত ল্যান্ডার এবং রোভারকে নিয়ে চলবে এটি। বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার পরে প্রপালশন মডিউল কমিউনিকেশন রিলে উপগ্রহ হিসাবে তার কাজ চালিয়ে যাবে।
পরে, বিক্রম নামের ল্যান্ডার মডিউল চন্দ্র পৃষ্ঠের দিকে নিজের যাত্রা শুরু করবে। এর চারটি পা রয়েছে এবং প্রতিটির সঙ্গে রয়েছে ৮০০ নিউটনের চারটি ল্যান্ডিং থ্রাস্টার দিয়ে সজ্জিত বিক্রম। এটিকে সফট ল্যান্ডিংয়ের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে প্রজ্ঞান নামে একটি রোভার চাঁদের মাটিতে নেমে পরীক্ষা চালাবে।বলাবাহুল্য, পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহের দক্ষিণ মেরুতে প্রথম কোনো দেশ হিসেবে এমন কাজ চালাবেন ভারতের মহাকাশবিজ্ঞানীরা।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34