শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
পরপর দু’ম্যাচে বড় ব্যবধানে জয়। ভবানীপুরের কাছে এসে আবার ছন্দপতন। কলকাতা প্রিমিয়ার ডিভিশন ফুটবল লিগে ষষ্ঠ ম্যাচে এসে আবার আটকে গেল ইস্টবেঙ্গল। ভবানীপুরের সঙ্গে ম্যাচ ১–১ ড্র। পিছিয়ে পড়ে হার বাঁচাল লাল–হলুদ। প্রথমে গোল করে ভবানীপুরকে এগিয়ে দিয়েছিলেন সুভাষ সিং। দ্বিতীয়ার্ধে ইস্টবেঙ্গলের হয়ে সমতা ফেরান দীপ সাহা।
আগের দুটি ম্যাচে ইস্টবেঙ্গলের আক্রমণভাগকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন আমন সিকে। কেরালার এই ফুটবলার এদিন না থাকায় ইস্টবেঙ্গলের গোল করার লোকের অভাব চোখে পড়ছিল। যদিও ম্যাচের শুরু থেকে আধিপত্য ছিল ইস্টবেঙ্গলেরই। কিন্তু গোলের সুযোগ তৈরি করতে পারছিল না। বরং খেলার গতির বিরুদ্ধে গোল করে এগিয়ে যায় ভবানীপুর। জিতেন মুর্মুর লম্বা পাস বিপদমুক্ত করার চেষ্টা করেন ইস্টবেঙ্গল গোলকিপার আদিত্য পাত্র। কিন্তু তিনি ব্যর্থ হন। অরক্ষিত সুভাষ সিং বল জালে পাঠান।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে এডউইন বংশপালের জায়গায় শৌভিক চক্রবর্তীকে মাঠে নামান ইস্টবেঙ্গল কোচ ভিনু জর্জ। ইস্টবেঙ্গলের আক্রমণের তেজ আরও বাড়ে। ৫৫ মিনিটেই সমতায ফেরায় লাল–হলুদ। তন্ময়ের সেন্টারে হেড করেন কুশ ছেত্রি। বল বারে লেগে ফিরে আসে। ফিরতি বল জালে পাঠান দীপ সাহা। মনিট তিনেক পর এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ এসেছিল ইস্টবেঙ্গলের সামনে। সঞ্জীবের শট গোলে ঢোকার মুখে কর্ণারের বিনিময়ে বাঁচান ভবানীপুর গোলকিপার শঙ্কর রায়। তিনকাঠির নিচে বেশ কয়েকবার অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠে ইস্টবেঙ্গলকে নিশ্চিত জয় পাওয়া থেকে বঞ্চিত করেন। ভবানীপুরের কাছে আটকে গিয়ে সুপার সিক্সে যাওয়া কিছুটা হলেও কঠিন করে ফেলল ইস্টবেঙ্গল।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34