শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
দোল পূর্ণিমায় অনেকেরই বাড়িতে পুজো হয়। সেই উপলক্ষ্যে আগত অতিথিদের আপ্যায়নে এ বার বাড়িতে খোয়া ক্ষীর ব্যবহার করে মালপোয়া বানিয়ে নিন। আপনার যত্ন আর মালপোয়ার অনন্য স্বাদের আভাসে নারায়ণ সেবা স্বার্থক হবেই।মালপোয়া হল মূলত এক ধরনের প্যানকেক যা ঘিতে ডিপ ফ্রায়েড করা হয় এবং চিনির রসে ডোবানো হয়।মালপোয়া সাধারণত রাবড়ির সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। রাজস্থান, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ, মহারাষ্ট্র এবং ওড়িশার অত্যন্ত জনপ্রিয় ঘরোয়া মিষ্টি হল বিভিন্ন ধরনের মালপোয়া।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মালপোয়া ময়দা, সুজি, দুধ এবং দই দিয়ে ব্যাটার তৈরি করে ঘি কিংবা তেলে ডিপ ফ্রায়েড করার আগে কিছুক্ষণ ফার্মেন্টেডের জন্য রাখা হয়। আবার কিছু জায়গায় ব্যাটারে কলা, আম কিংবা আনারস এমনকী নারকেল কোরা দেওয়া হয়। তবে এবার বাড়িতে খোয়া ক্ষীর ব্যবহার করে মালপোয়া বানাতে পারি আমরা, তা চিরচেনা মিষ্টিতে যোগ করবে এক অনন্য স্বাদের আভাস।
ক্ষীর মালপোয়ার উপকরণ:
ময়দা- ১/২ কাপ, চিনি ছাড়া খোয়া- ১/৪ কাপ, গরম দুধ-৩/৪ কাপ+২ টেবিল চামচ গুড়ো দুধ।
মৌরি গুঁড়ো- ১/২ চা চামচ, চিনি- ১/২ চামচ,
নুন- এক চিমটে, সাদা তেল অথবা ঘি ।
চিনির রসের জন্য লাগবে:
চিনি- ১/২ কাপ, জল- ১/২ কাপ, স্যাফরন- কয়েকটা, এলাচ- ১/৪ চা চামচ, সাজানোর জন্য কুচি করা কাজু, পেস্তা।
কীভাবে বানাতে হবে:
ব্যাটার তৈরি করতে খোয়ার টুকরো নিয়ে তাতে ১/২ কাপ গরম দুধ দিতে হবে। যাতে কোনও ডেলা না থাকে তার জন্য ভালো করে নাড়িয়ে যেতে হবে। এরপর খোয়ায় ময়দা, মৌরি, চিনি ও নুন দিতে হবে। কোনও ডেলা নেই এমন ভাবে ভাল করে ব্যাটার তৈরি করে ১৫ মিনিট সরিয়ে রেখে দিতে হবে। ব্যাটার যেন খুব ঘন কিংবা একেবারে পাতলা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এক্ষেত্রে ব্যাটার যদি বেশি ঘন হয়ে যায় তাহলে প্রয়োজন অনুযায়ী দুধ দেওয়া যায়।এ বার একটি বড় কড়াইতে কিছুক্ষণ চিনির সঙ্গে জল মিশিয়ে ৩-৫ মিনিট কম আঁচে ভালো করে ফুটিয়ে চিনির রস তৈরি করতে হবে এবং তাতে এলাচের গুঁড়ো, জাফরান মেশাতে হবে।
তারপর মালপোয়া ডিপ ফ্রাই করার জন্য ঘি কিংবা তেল গরম করতে হবে। তেল গরম হয়ে এলে ধীরে ধীরে একটা হাতায় করে তুলে গোল করে ব্যাটার ছড়িয়ে দিয়ে সোনালি না হওয়া পর্যন্ত ভেজে নিতে হবে। এরপর ভাজা মালপোয়া চিনির রসে দু’দিকে উল্টে ২ মিনিট ভিজিয়ে রাখতে হবে।
এ বার একটি প্লেটে তুলে বাদাম কুচি দিয়ে মালপোয়া সাজিয়ে নিতে হবে। চাইলে সবশেষে উপরে রাবড়ি দিয়ে পরিবেশন করা যায়।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34