শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
আজ রাজ্য সরকারি দফতরে অর্ধনমিত থাকবে জাতীয় পতাকা।
বৃহস্পতিবার রাত ৯.২২ মিনিটে এসএসকেএম হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন রাজ্যের পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় । শুক্রবার শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের পর তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে কেওড়াতলা মহাশ্মশানে।
প্রিয় ‘সুব্রত দা’র প্রয়াণ ভেঙে পড়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সরকারি শোকবার্তায় ও স্মৃতিচারণ করে মুখ্যমন্ত্রী লেখেন, ‘সুব্রতদা ছাত্র আন্দোলনে সঙ্গে দীর্ঘদিন যুক্ত থেকেছেন। তখন থেকেই আমি তাঁর সঙ্গে থেকেছি, তাঁর নেতৃত্বে বড় হয়েছি। সুদীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের পাশাপাশি বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কর্মকাণ্ড এবং শারদীয়া দুর্গাপূজার সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন। তিনি আমার অগ্রজ ও অভিভাবকতুল্য । তাঁর প্রয়াণ আমার কাছে এক বিরাট ক্ষতি শুধু নয়, রাজ্যের তথা দেশের রাজনৈতিক জগতে এক বিরাট শূন্যতার সৃষ্টি।’
জানা গিয়েছে, প্রয়াত পঞ্চায়েত মন্ত্রীকে শ্রদ্ধা জানাতে একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। শুক্রবার রাজ্যের সমস্ত সরকারি কার্যালয়গুলোর জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বঙ্গ রাজনীতির বহু নেতা, মন্ত্রীই একটা সময় তাঁর নেতত্বে রাজনীতি করতেন। আজ তাঁর বিহনে সকলেই স্মৃতিমেদুর । ফিরহাদ হাকিম বলেন, ‘সুব্রতা দার মৃত্যুতে আমরা মর্মাহত। প্রতিটা সহকর্মীর জন্য বড় ক্ষতি। এই ক্ষতি জীবনে পূরন হবে না।’ অরূপ বিশ্বাস বলেন, ‘এটা বড় ক্ষতি। বাংলা তথা ভারতীয় রাজনীতির বড় ক্ষতি। দীর্ঘদিন ধরে কাজ করেছি। ছাত্র পরিষদ করার সময় ওঁর নেতৃত্বে কাজ করেছি।’
রবীন্দ্র সদনে শেষশ্রদ্ধা জানালেন বিজপি নেতা দিলীপ ঘোষ, নিশীথ প্রামানিক। দিলীপ ঘোষ বলেন, অনেক কিছু শেখার ছিল সুব্রতদার কাছ থেকে। শ্রদ্ধা নিবেদন করে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বললেন, সুব্রত মুখোপাধ্যায় ছিলেন রাজনীতির বর্ণময় চরিত্র। এমন রসবোধ সম্পন্ন নেতাকে হারিয়ে ফাঁকা লাগছে।
‘রাজনৈতিক লড়াই ছিল। কিন্তু কখনই ব্যক্তিগত সম্পর্ক নষ্ট হয়নি’, সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বললেন অশোক ভট্টাচার্য। ‘বর্ণময় রাজনৈতিক চরিত্র। বিরোধী দলের সঙ্গেও নিবিড় যোগাযোগ। পাঁচদশক ধরে শরীর দিয়ে মন দিয়ে রাজনীতিকে ছুঁতে পেরেছিলেন। অত্যন্ত রসিক মানুষ ছিলেন’, রবীন্দ্রসদন থেকে বললেন বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য।
রবীন্দ্রসদনে উপস্থিত রয়েছেন ফিরহাদ হাকিম, অরূপ বিশ্বাস, কুণাল ঘোষ-সহ অন্যান্যরা। বালিগঞ্জের বাড়ি থেকে রবীন্দ্রসদনের উদ্দেশে রওনা দিলেন মন্ত্রীর বোনেরা।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34