শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
ক্লাস প্রতি ১০০ টাকায় শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞাপন দিয়েছিল দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন নাথানিয়াল মুর্মু কলেজ কর্তৃপক্ষ। বিজ্ঞপনে বলা হয়েছিল, ১০০ টাকা ক্লাসপিছু শিক্ষক সপ্তাহে ১৫টির বেশি ক্লাস নিতে পারবেন না। এই বিজ্ঞাপন প্রকাশ্যে আসতেই তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে বিতর্কিত এই বিজ্ঞপ্তি প্রত্যাহার করে নিল দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন নাথানিয়াল মুর্মু কলেজ কর্তৃপক্ষ। কলেজ কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, ভুল করে এই বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়ে ছিল।
প্রসঙ্গত, গত ১১ সেপ্টেমবর তপন কলেজের ওয়েবসাইটে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। তাতে জানানো হয়, কলেজে ৪টি বিষয়ে মোট ৬ জন অতিথি শিক্ষক নেওয়া হবে। যোগ্যতামান ন্যূনতম স্নাতকোত্তর। তাঁরা ক্লাসপ্রতি পাবেন ১০০ টাকা করে। তবে সপ্তাহে ১৫টির বেশি ক্লাস নিতে পারবেন না তাঁরা। অর্থাৎ মাসে তাঁদের সর্বোচ্চ বেতন হতে পারে ৬০০০ টাকা। যা একজন দিন মজুরের থেকেও কম। এর সঙ্গে ওই অতিথি অধ্যাপককে কোনও যাতায়াত ভাড়াও দেওয়া হবে না বলে জানান হয়েছিল।
অতিথি অধ্যাপক নিয়োগের এই বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত হতেই সমালোচনা শুরু হয়। অধ্যাপকরা তো বটেই সাধারণ মানুষের মধ্যেও সমালোচনার ঝড় ওঠে। এই বিজ্ঞপ্তিকে কটাক্ষ করে বিজেপির রাজ্য সভাপতি অধ্যাপক সুকান্ত মজুমদার এক্সে লেখেন, এতে বোঝা যায় পশ্চিমবঙ্গে শিক্ষার দাম ঠিক কত।
যদিও কলেজ পরিচালন সমিতির দাবি ছিল, নতুন শিক্ষানীতি অনুসারে কলেজে ক্লাসের সংখ্যা বেড়েছে। ছাত্রছাত্রীরা যাতে ক্লাস করতে এসে ফিরে না যায় তাই অতিথি অধ্যাপক নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই অধ্যাপকদের বেতন দিতে হয় কলেজের তহবিল থেকেই। আর কলেজের এর থেকে বেশি সাম্মানিক দেওয়ার ক্ষমতা নেই।
এদিন ওই বিজ্ঞপ্তি বাতিলের পর সেই পরিচালন সমিতি জানায়, ভুল করে বিজ্ঞপ্তিটি জারি হয়ে গিয়েছিল। বিজ্ঞপ্তি নিয়ম মেনে জারি হয়নি বলে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
এই প্রসঙ্গে শিক্ষাবিদ পবিত্র সরকার বলেন, “এই বিজ্ঞাপন প্রকাশের আগে ভাবা উচিত ছিল। শিক্ষার বিষয়টি এমন ফেলনা হয়ে গেছে যেন আতুতু করে ডাকলেই সবাই চলে আসবে, এটাই ভাবা হচ্ছে। ভালো লক্ষণ নয়। যাক আশা করব এর পরে এই জাতীয় বিজ্ঞাপন আর ছাপা হবে না।”
এই প্রসঙ্গে বিজেপি মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “বিজ্ঞাপনটি বেরিয়েছে সেটাই প্রথম কথা এবং শেষ কথা। এখই বিজ্ঞাপন প্রত্যাহার করলে কী এসে যায়?”
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34