Advertisement
  • দে । শ প্রচ্ছদ রচনা
  • ফেব্রুয়ারি ১, ২০২৫

বাজেট অধিবেশনে বসন্তের হাওয়া, ‘বিকশিত ভারত’-এর ব্লু প্রিন্টে স্বস্তি মিলবে মধ্যবিত্ত আমজনতার?

আরম্ভ ওয়েব ডেস্ক
বাজেট অধিবেশনে বসন্তের হাওয়া, ‘বিকশিত ভারত’-এর ব্লু প্রিন্টে স্বস্তি মিলবে মধ্যবিত্ত আমজনতার?

কেন্দ্রীয় বাজেটে একাধিক বড়ো ঘোষণা অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণের। মধ্যবিত্তের মিলল স্বস্তি, ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত দিয়ে হবে না আয়কর। কৃষি, বাণিজ্য , উদ্যোগের উপর ভিত্তি করে নির্মাণ ‘বিকশিত ভারতের ব্লু প্রিন্ট’। অধিবেশনে ঘোষিত হলো, নতুন আয়কর বিল তথা ডাইরেক্ট ট্যাক্স কো়ড। দাম কমতে চলছে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের।বানিজ্যক্ষেত্রে দেশীয় ও বহিঃশুল্ক নীতিতে পরিবর্তন। কৃষিক্ষেত্রে আধুনিকীকরণে বিপুল অনুদানের ঘোষণা। গণতন্ত্র, জনসংখ্যা ও চাহিদার উপর ভিত্তি করেই এগিয়ে চলবে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ভারত।

সংসদে একটানা অষ্টমবাররের জন্য বাজেট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। পরনে মধুবনী শাড়ি, চিরাচরিত ‘বহি-খাতা’ বাদ দিয়ে লাল রঙের ট্যাব দেখে বাজেট পেশ অর্থমন্ত্রীর। অর্থনৈদিক মহলের ভবিষ্যতবাণী ছিল, এ বছরের কেন্দ্রীয় বাজেট মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত আমজনতার কথা মাথায় রেখে করা হবে। মিলেছে অনুমান, মধ্যবিত্ত জনতাকে ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে দিতে হবে না কোনো কর। নতুন কর কাঠামোয় পরিবর্তন হবে পুরনো জটিল নিয়মের। । শনিবার বাজেট পেশ ভাষণে বড় ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। এ দিন তিনি বলেন, ‘‘সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার বেতনভোগীদের বছরে ১২ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা পর্যন্ত আয়ে শূন্য রাখা হয়েছে করের পরিমাণ।’’ গত বছরের পূর্ণাঙ্গ বাজেটে নতুন কর কাঠামোর ক্ষেত্রে স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশানের পরিমাণ ৫০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৭৫ হাজার টাকা করা হয়েছিল , সে নিয়মের কোনো পরিবর্তন এ বারে হয় নি। ফলে বেতনভোগীদের ক্ষেত্রে ১২ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা পর্যন্ত আয়ে কোনও কর দিতে হবে না বলে স্পষ্ট করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। নতুন স্ল্যাবে শূন্য থেকে চার লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে শূন্য রাখা হয়েছে করের পরিমাণ। এর পর চার থেকে আট লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে পাঁচ শতাংশ, আট থেকে ১২ লক্ষ টাকা আয়ে ১০ শতাংশ এবং ১২ থেকে ১৬ লক্ষ টাকা আয়ে ১৫ শতাংশ দিতে হবে কর। তবে ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে বিভিন্ন ভাএ ছাড়া নতুন স্ল্যাবে ১৬ থেকে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে ২০ শতাংশ, ২০ থেকে ২৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে ২৫ শতাংশ এবং ২৪ লক্ষের উপরে আয়ের ক্ষেত্রে ৩০ শতাংশ করের কথা বলেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। এত দিন পর্যন্ত বার্ষিক তিন লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে দিতে হচ্ছিল না কোনও কর। বছরে আয়ের পরিমাণ তিন থেকে সাত লক্ষ টাকা হলে কর ধার্য হত পাঁচ শতাংশ।বে করে ছাড় দেবে সরকারনতুন কর কাঠামোর পুরনো স্ল্যাব অনুযায়ী, সাত থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে ১০ শতাংশ কর ধার্য করেছিল কেন্দ্র। ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ১৫ শতাংশ, ১২ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ২০ শতাংশ এবং ১৫ লক্ষ টাকার বেশি আয়ের ক্ষেত্রে দিতে হত ৩০ শতাংশ কর। এ দিন বাজেট বক্তৃতায় আগামী সপ্তাহে নতুন আয়কর বিল আসবে বলে ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। সেখানে করের নিয়ম অনেক সহজ করা হবে বলে স্পষ্ট করেছেন তিনি। আগামী সপ্তাহেই সংসদে পেশ হবে নতুন আয়কর বিল।

মধ্যবিত্তের হেঁসেলে বিরাট স্বস্তি এনে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে হাঁসফাঁস করা দেশে বসন্ত বাতাস ছড়িয়ে দিলেন নির্মলা সীতারামন। ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে করশূন্য করার প্রস্তাব এনে বাজারে নগদ টাকার জোগান বজায় রাখার সাহসী পদক্ষেপ নিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। এদিন টানা অষ্টমবার কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করার রেকর্ড সহ জাতীয় অর্থনীতিতে সংস্কারের আধখোলা জানালাও পুরো কপাটমুক্ত করে দেন তিনি। কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, নারী-কিশোরী, যুব, চিকিৎসা, মৎস্য, সমুদ্র, বন্দর, খনি, টেলিকম, তথ্যপ্রযুক্তি, গবেষণা মায় প্রবীণ ও প্রবীণতম ব্যক্তি সহ সব ক্ষেত্রকেই খুশির বার্তা শুনিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। নির্মলা তিনি বলেছেন, এই বাজেট উৎপাদন বৃদ্ধি, সর্বাত্মক উন্নয়ন, বেসরকারি বিনিয়োগে জোর দেবে। আমাদের লক্ষ্য হল বিকশিত ভারত। আগামী পাঁচ বছরে আমাদের সামনে সবকা বিকাশের সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে। এই বাজেটে দরিদ্র, অন্নদাতা এবং নারী সহ ১০টি ক্ষেত্রকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, বিকশিত ভারত অর্থাৎ দারিদ্র্যশূন্য ভারত, ১০০ শতাংশ বিদ্যালয় শিক্ষা যা গুণমানে উন্নত হবে। উন্নত স্বাস্থ্যব্যবস্থা, ১০০ শতাংশ দক্ষ শ্রমিক সৃষ্টি যার দ্বারা বেকারি দূরীকরণ হবে। আর্থিক ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ মহিলাদের ব্যবহার। বিশ্বের খাদ্যভাণ্ডার হিসেবে দেশের কৃষকদের স্বনির্ভরতা দেওয়া।

ভারতের অর্থনীতির বিকাশের লক্ষ্যে ২০২৫ সালের কেন্দ্রীয় বাজেটে চার সেক্টরকে পাখির চোখ করেছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তার মধ্যে সবার প্রথমে রেখেছেন কৃষিক্ষেত্রকে। দেশের কৃষি ব্যবস্থার উন্নতির জন্য একাধিক ঘোষণা করেছেন তিনি। এই সব পদক্ষেপের জেরে দেশের কয়েক কোটি কৃষক উপকৃত হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী।ব এ ছাড়াও ৬টি ক্ষেত্র সংস্কারের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। কর সংস্কার, বিদ্যুৎ, নগরোন্নয়ন, খনি, ব্যাঙ্কিং এবং রেগুলেটরি সংস্কার। বাজেট পেশ শুরু করে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, এই বাজেট উৎপাদন বৃদ্ধি, সর্বাত্মক উন্নয়ন, বেসরকারি বিনিয়োগে জোর দেবে। আমাদের লক্ষ্য হল বিকশিত ভারত। আগামী পাঁচ বছরে আমাদের সামনে ‘সবকা বিকাশ’ -এর সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে। ভোট আবহের বিহারের জন্য থাকছে একাধিক উপঢৌকন। একদিকে ‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ফুড টেকনোলজি’ গড়ার কথা ঘোষণা হয়েছে, পাশাপাশি সম্প্রসারিত হবে পটনা বিমানবন্দর। পটনা বিমানবন্দরের উন্নতির জন্য বরাদ্দ ঘোষণা করেছেন অর্থমন্ত্রী তিনি। মগধভূমের শিল্প ও পরিষেবা পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য চারটি নতুন গ্রিনফিল্ড বিমানবন্দর এবং বিহতায় একটি ব্রাউনফিল্ড বিমানবন্দর নির্মাণের কথাও ভাবা হচ্ছে। বিহারে উচ্চশিক্ষায় উন্নতি ঘটতে শিক্ষা পটনা আইআইটির পড়ুয়ার সংখ্যা বাড়ানোর জন্য পরিকাঠামো উন্নয়নে অর্থবরাদ্দ হবে। মাখনা চাষিদের উন্নয়নের জন্য বিশেষ বোর্ড গড়ার কথাও ঘোষণা করেছেন তিনি। যদিও ইতিমধ্যেই পরিবেশবিদদের একাংশ অভিযোগ তুলেছেন, জলাভূমিগুলিতে মাখনা চাষের ফলে জীববৈচিত্র ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কৃষিক্ষেত্রের উন্নতির জন্য ‘প্রধানমন্ত্রী ধন ধান্য কৃষি যোজনা’-র ঘোষণা করা হয়েছে। জেলাভিত্তিক কৃষির উন্নতির দিকে নজর দেওয়া হবে এই স্কিমের মাধ্যমে। দেশের বিভিন্ন রাজ্যে এমন অনেক জেলা রয়েছে, যেখানে ফসলের ফলন তুলনায় অনেক কম। সেই সব জেলায় বিশেষ নজর দেওয়া হবে। প্রাথমিক ভাবে এ রকম ১০০টি জেলায় এই প্রকল্প শুরু হবে। রাজ্যগুলির সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমেই এই স্কিম চালু করবে কেন্দ্র। এর মাধ্যমে ১ কোটি ৭৫ লক্ষ কৃষক উপকৃত হবে বলে জানিয়েছেন নির্মলা।

নির্মলার ঘোষণা, এই বাজেট এমএসএমই-র জন্য ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি সুনিশ্চিত করবে। একইসঙ্গে স্টার্টআপের ক্ষেত্রেও অধিক গুরুত্ব দেওয়া হবে। এমএসএমইকে ৫ কোটি টাকা থেকে ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি করে ১০ কোটি টাকার প্রস্তাব আনেন সীতারামন। এছাড়া ভালোভাবে চলা রফতানিকারী এমএসএমইকে ২০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে।সাপ্লাই ও ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট হাব গড়ে তোলার মধ্য দিয়ে অর্থনীতির বিকাশের স্বপ্ন দেখছে এনডিএ সরকার। সীতারামন আরো বলেন, ভারত হল মৎস্য উৎপাদনে দ্বিতীয়। তাই সমুদ্র ও নদী ছাড়াও যে কোনও মৎস্য উৎপাদনকারীদের প্রতি সরকার বিশেষ নজর দেবে। বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে আন্দামান, নিকোবর এবং লাক্ষাদ্বীপের জন্য।

রিপোর্টের দাবি, গত ১০ বছরে ২৩টি আইআইটিতে পড়ুয়া সংখ্যা বেড়েছে ৬৫ হাজার থেকে ১ লক্ষ ৩৫ হাজার। এবার বাজেটে এআই ক্ষেত্রকে শিক্ষাক্ষেত্রে আনার জন্য ৫০০ কোটি টাকার প্রকল্পের প্রস্তাব আনা হয়েছে। এছাড়াও ১০ হাজার অতিরিক্ত আসন আগামী বছরের জন্য দেশের মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালগুলিতে আনা হচ্ছে। আগামী পাঁচ বছরে যা মোট ৭৫ হাজারের সংখ্যা ছোঁবে বলে জানান সীতারামন। প্রাথমিক শিক্ষায় ডিজিটালাইজেশন শুরু করেছে কেন্দ্র সরকার। সমস্ত সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং গ্রামীণ এলাকার প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ব্রডব্যান্ড সংযোগ দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। পাঁচটি নতুন ন্যাশনাল সেন্টার অফ এক্সিলেন্স ফর স্কিলিং গঠন করা হবে। সীতারামন বলেন, দিনমজুরিদের জন্য সরকার পরিচয়পত্র ও ই-শ্রম পোর্টালে নাম নথিভুক্ত করবে। তাঁদের স্বাস্থ্য সুবিধা দেওয়া হবে প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনায়। এর ফলে প্রায় ১ কোটি কর্মী উপকৃত হবেন।

কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী ২০৪৭ সালের মধ্যে ১০০ গিগাওয়াটের পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের উপর জোর দেন। বিমা ক্ষেত্রে ৭৫ শতাংশ প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের জায়গায় সরকার ১০০ শতাংশ এফডিআইয়ের প্রস্তাব এনেছে। কেওয়াইসি প্রক্রিয়াকে সহজ করে এবছর থেকে কেন্দ্রীয়ভাবে কেওয়াইসি চালু করার প্রস্তাব এনেছেন নির্মলা। এছাড়া ৬টি জীবনদায়ী ওষুধকে মাত্র ৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক ধার্য করার প্রস্তাব এনেছেন নির্মলা। ইলেকট্রনিক্সের উপর আমদানি শুল্ক বৃদ্ধি হচ্ছে এবং টেলিকম সামগ্রীতে কমছে বেসিক কাস্টমস ডিউটি। ক্ষুদ্র-ছোটো ও মাঝারি শিল্পে সরকারি বিনিয়োগ বাড়তে চলেছে। । এছাড়া ৬টি জীবনদায়ী ওষুধকে মাত্র ৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক ধার্য করার প্রস্তাব এনেছেন নির্মলা। ক্যান্সার-সহ বিরল রোগের ৩৬টি জীবনদায়ী ওষুধে পুরোপুরি কর মকুবের প্রস্তাব এসেছে, ফলে দাম কমতে পারে ক্যান্সারের ওষুধের। ইলেকট্রনিক্সের উপর আমদানি শুল্ক বৃদ্ধি হচ্ছে এবং টেলিকম সামগ্রীতে কমছে বেসিক কাস্টমস ডিউটি। বিমায় বিদেশি বিনিয়োগ ১০০ শতাংশ করায় সরকারি ক্ষেত্রকে বেসরকারীকরণের প্রশ্ন উঠেছে আবার।

আশ্চর্যজনকভাবে গোটা ভাষণে রেল, রাস্তা বা নির্মাণ উদ্যোগের প্রসঙ্গ তোলেন নি অর্থমন্ত্রী। দেশের সার্বিক স্বাস্থ্য ও শিক্ষাক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে, নিশ্চুপ নির্মলা। চুপ কৃশকদের নূনতম সহায়ক মূল্যের বিষয়ে। ভারত এই মুহূর্তে বেকারত্বের চরম সীমায় পৌঁছেছে, শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা হু হু করছে বাড়ছে। সরকারি ক্ষেত্রগুলোকে বেসরকারীকরণের ফলে চাকরির জায়গা কমেছে। জিডিপির গতি স্লথ, মাথাপিছু আয়ে বিশ্ব তালিকায় ভারত পিছনের দিকে, ক্ষুধাসূচকে দেশের অবস্থান আশঙ্কাজনক। আমজনতার দৈনন্দিন জীবনের মান তলানিতে ঠেকেছে, গ্রাম-মফস্বলে ভেঙে পড়ছে অর্থনৈতিক পরিকাঠামো। কর্মসংস্থানের সুযোগ নেই। টাকা নেই সাধারণ মানুষের হাতে, উপরন্তু পাল্লা দিয়ে বাড়ছে খরচ। নতুন বাজেটে আদেও জীবন বদলাবে দেশের ২৪০ কোটি জনতার! সময়ই উত্তর দেবে।

অন্যদিকে, মহাকুম্ভে পদপিষ্ট হওয়া নিয়ে আলোচনার দাবি তুলতে শুরু করে অখিলেশ যাদব নেতৃত্বাধীন সমাজবাদী পার্টি। বাজেট ভাষণের শুরু থেকেই বিরোধী দলগুলি সম্মিলিতভাবে এ নিয়ে আলোচনার দাবি তোলে। শেষ পর্যন্ত বাজেট প্রস্তাব পাঠ শুরু হলে একযোগে বিরোধী দলগুলি লোকসভা থেকে ওয়াকআউট করে বেরিয়ে যায়।


  • Tags:
❤ Support Us
error: Content is protected !!