শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
কুমায়ুন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের নয়া গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
চিত্র : সংবাদ সংস্থা
গত তিন দশকে, ৭৭ টি হ্রদ তৈরি হয়েছে কুমায়ুন হিমালয়ে। হিমবাহের দ্বারা সৃষ্ট জলাশয়গুলোর জলে আগামী দিনে প্লাবিত হতে পারে হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত একাধিক জনপদ, আশঙ্কা পরিবেশবিদদের। ২০২০ সালে হ্রদগুলো সম্পর্কে প্রথম জানা যায়। সম্প্রতি, কুমায়ুন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক তাঁর গবেষণা নিবন্ধে জানিয়েছেন, ১৯৯০ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে গোরি গঙ্গা এলাকায় হিমবাহ গলে ৭৭ টি হ্রদ তৈরি হয়েছে। প্রত্যেকটি প্রায় ৩,৫০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। ৭৭ ট হ্রদগুলোর মধ্যে মিলামে ৩৬, রালামে ২৫, মার্টোলিতে ৬ লওয়ামে ৩ গোংখানে ৭ টি রয়েছে। এদের মধ্যে গোংখাতে সবথেকে বড়ো ২.৭কিমি পরিধির হিমবাহপুষ্ট একটি হ্রদ রয়েছে।
বিশ্ব উষ্ণায়নের কারণে একের পর এক হিমবাহ গলে যাচ্ছে। তার পরিণতিস্বরূপ, বিরূপ প্রভাব পড়ছে এলাকার পরিবেশ ও জনবসতির ওপর। নৈনিতাল ক্যাম্পাসের ভূগোলের অধ্যাপক দেবেন্দ্র পরিহার জানিয়েছেন, হিমবাহ গলে তৈরি লেকগুলোই এই এলাকার বন্যার কারণ হয়ে উঠছে। তাই গত ১০ বছরে অনেক বন্যা দেখেছে কুমায়ুন। নষ্ট হয়েছে বহু চাষের জমি। উত্তরখন্ড সরকার এ কারণে সম্প্রতি ডোবরি, বারাম, দেবী বাগ, ছোটি বাগ প্রভৃতি এলাকাগুলোকে বন্যাপ্রবণ বলে ঘোষণা করেছে। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, কুমায়ুন হিমালয়ের উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে ১০০০ হিমবাহ ও ১২০০ ছোটো বড়ো হিমবাহ পুষ্ট হ্রদ রয়েছে। কোনো ভূতাত্ত্বিক বিপর্যয় হলে তাঁর মারাত্মক প্রভাব পড়বে হিমালয়ের কোলে অবস্থিত রাজ্যটিতে। দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে হারিয়ে যেতে পারে পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত একাধিক জনবসতি।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34