শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
বছরখানেক আগে কল্যান চৌবে ও সাজি প্রভাকরণ ছিলেন ভারতীয় ফুটবলের হরিহর আত্মা। দুজনেই প্রফুল্ল প্যাটেল ও কুশল দাস জুটিকে ভারতীয় ফুটবলের দায়িত্ব থেকে সরাতে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই ভেঙে গেল কল্যান চৌবে ও সাজি প্রভাকরণ জুটি। বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগে ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের সচিব পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল সাজি প্রভাকরনকে। যদিও বিশ্বাস ভঙ্গের কারণ জানানো হয়নি। সাজি প্রভাকরণের জায়গায় আপাতত সহকারী সচিব এম সত্যনারায়ণ সচিবের দায়িত্ব পালন করবেন।
ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন পক্ষ থেকে বুধবার বিকেলে এক প্রেস বিবৃতিতে জানানো হয়, ‘বিশ্বাসভঙ্গের জন্য ফেডারেশনের সচিবের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল সাজি প্রভাকরণকে। ৭ নভেম্বর, ২০২৩ থেকে এই নির্দেশিকা কার্যকর করা হয়েছে। ফেডারেশনের সহকারী সচিব এম সত্যনারায়ণ এই মুহূর্ত থেকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সচিবের দায়িত্ব সামলাবেন।’ ২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ফেডারেশনের সচিবের দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন সাজি প্রভাকরণ। ১৪ মাস পর তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হল।
ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের কার্যকরী কমিটির সদস্যরা প্রভাকরণের কাজ নিয়ে সন্তুষ্ট ছিলেন না। ফেডারেশনের বৈঠকে তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থা নিয়ে আসা হয়। সেই বৈঠকে কার্যকরী কমিটির সদস্যরা সাজি প্রভাকারণকে ছাঁটাইয়ের পক্ষে রায় দেন। একসময় কল্যান চৌবে ও সাজি প্রভাকরণের দারুন সম্পর্ক ছিল। কিন্তু বছর ঘুরতে না ঘুরতে দুজনের মধ্যে দূরত্ব বাড়তে থাকে। সেই দূরত্ব এমন জায়গায় চলে যায় যে, কল্যান চৌবে তাঁকে সরিয়ে দিতে বাধ্য হলেন। প্রতি মাসে সাড়ে ১২ লক্ষ টাকা মাইনে পেতেন সাজি প্রভাকরণ, যা আগের সচিব কুশল দাসের বেতনের দ্বিগুণ।
এদিকে তাঁকে সরানো নিয়ে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলেছেন সাজি প্রভাকরণ। ফেডারেশনকে পাঠানো এক চিঠিতে তিনি লিখেছেন ফেডারেশনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী একমাত্র কার্যকরী কমিটির হাতে ক্ষমতা আছে সচিবকে বরখাস্ত করার। কিন্তু আমাকে যেভাবে সরানো হয়েছে তা ফেডারেশনের গঠনতন্ত্র বিরোধী। কার্যকরী সমিতির সম্মতি নেওয়া হয়নি।’ ফেডারেশনের সহ-সভাপতি এনএ হ্যারিস সংবাদসংস্থাকে বলেছেন, ‘সচিবের পদ বেতনভোগী। তাঁকে নিয়োগের ব্যাপারে কার্যকরী কমিটির কোনও হাত থাকে না। ফেডারেশন সভাপতি ক্ষমতা ব্যবহার করে ওই পদে সচিবকে নিয়োগ করেন। তাঁরই একমাত্র ক্ষমতা রয়েছে সচিবকে বরখাস্ত করার। কার্যকরী কমিটির এই ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করার কোনও প্রয়োজন নেই।’
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34