শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
দেওয়াল লিখনটা দ্বিতীয় দিনেই পরিস্কার হয়ে গিয়েছিল। প্রত্যাশামতোই তৃতীয় টেস্ট জিতে নিল অস্ট্রেলিয়া। ইন্দোরের হোলকার স্টেডিয়ামে ভারতে ৯ উইকেট হারিয়ে সিরিজে ব্যবধান কমাল। একই সঙ্গে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালের টিকিট জোগাড় করে ফেলল। ফাইনালের জন্য ভারতকে আমেদাবাদ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। আমেদাবাদে জিততে না পারলে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালের স্বপ্ন অপূর্ণ থেকে যাবে ভারতের কাছে।
প্রথম দুটি টেস্টে জিতে সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গিয়েছিল ভারত। সিরিজ জেতার জন্য মরিয়া ভারত ইন্দোরে ঘূর্ণি উইকেট তৈরি করেছিল। নিজেদের জালেই ধরা পড়ল ভারত। ম্যাথু কুহনেম্যানের দাপটে প্রথম ইনিংসে মাত্র ১০৯ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল ভারত। জবাবে অস্ট্রেলিয়া তোলে ১৯৭ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে ভারত শেষ হয় ১৬৬ রানে। দুরন্ত বোলিং করে ৬৪ রানে ৮ উইকেট তুলে নেন নাথান লায়ন। অস্ট্রেলিয়ার সামনে জয়ের জন্য লক্ষ্য দাঁড়ায় ৭৬ রান।
তৃতীয় দিন প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলে উসমান খোয়াজাকে (০) তুলে নিয়ে ভারতকে ম্যাচে ফেরানোর আশা জাগিয়েছিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। কিন্তু দুরন্ত পার্টনারশিপ গড়ে তুলে ভারতের আশায় জল ঢেলে দেন মার্নাস লাবুশেন ও ট্রাভিস হেড। ১৮.৫ ওভারেই জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় অস্ট্রেলিয়া। ট্রাভিস হেড ৫৩ বলে ৪৯ ও মার্নাস লাবুশেন ৫৮ বলে ২৮ রানে অপরাজিত থাকেন। উসমান খোয়াজা ২ বলে ০ রানে অশ্বিনের বলে কট বিহাইন্ড হয়েছিলেন।
জয়ের জন্য মরিয়া ভারত প্রথম থেকেই স্পিনারদের দিয়ে আক্রমণ শুরু করেছিল। আর দ্বিতীয় বলেই সাফল্য রবিচন্দ্রন অশ্বিনের। তাঁর বলে আউট হন ফর্মে থাকা অসি ওপেনার উসমান খোয়াজা (০) । অশ্বিনের বল তাঁর ব্যাটের কানা ছুঁয়ে উইকেটের পেছনে শ্রীকর ভরতের হাতে জমা হয়। প্রাথমিক ধাক্কা সামলে এরপর অস্ট্রেলিয়াকে এগিয়ে নিয়ে যান মার্নাস লাবুশেন ও ট্রেভিস হেড। শুরুর দিকে অশ্বিন ও জাদেজার স্পিনের সামনে দারুণ সতর্ক ছিলেন এই দুই অসি ব্যাটার। ১০ ওভারের শেষে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ছিল ১ উইকেটে ১৩। এই ওভারের পর বল বদলানো হয়। বদলে যায় অস্ট্রেলিয়াও। রান তোলার গতিও বাড়ে। একাদশ ওভারে অশ্বিন ১৩ রান দেন। এই ওভারে ট্রাভিস হেড একটি চার ও ছক্কা মেরে ভারতকে লড়াই থেকেই ছিটকে দেন। শেষ পর্যন্ত ১৮.৫ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে ৭৮ রান তুলে টেস্ট জিতে নেয় অস্ট্রেলিয়া।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34