শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে পর্যালোচনা বৈঠকে বসছে রাজ্য বিজেপি। আগামীকাল রবিবার সল্টলেকের বিজেপি পার্টি অফিস এই বৈঠক হচ্ছে। বিজেপির অভিযোগ, রাজ্যে হিংসা-অশান্তি-রক্তক্ষরণের মধ্যদিয়েই পঞ্চায়েত নির্বাচন হয়েছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনকে ঘিরে যে হিংসা রাজ্যে হয়েছে, তা খতিয়ে দেখতে রবিশঙ্কর প্রসাদের নেতৃত্বে যে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম এসেছে রাজ্যে তাঁরাও রবিবারের এই পর্যালোচনা বৈঠকে থাকবেন বলে জানা যাচ্ছে। গ্রাম দখলের লড়াইয়ে বিজেপি বিজেপি সেই অর্থে ফল করতে পারেনি। তবে ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনের নিরিখে এবার পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি ভালো ফল করেছে বলে বংগো বিজেপি নেতৃত্তও দাবি করছে। তবে ২০১৯-এর লোকসভা ও ২০২১-এর বিধানসভার আসন প্রাপ্তির নিরিখে দেখলে ২০২৩-এর পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি বাংলায় অনেকটাই জমি হারিয়েছে। উত্তরবঙ্গ বিজেপির শক্ত ঘাঁটি বলে পরিচিত, সেই উত্তরবঙ্গেও বেশিরভাগ জায়গাতেই এবার সবুজ ঝড় বয়েছে। এই আবহেই বাংলায় পঞ্চায়েত ভোট পরবর্তী পর্যালোচনা বৈঠকে বসছে বঙ্গ বিজেপির নেতৃত্ব। দলীয় সূত্রে খবর, আগামী রবিবারই এই বৈঠকে বসতে চলেছে বিজেপি।
রবিবারের এই বৈঠকে পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফলাফলের যাবতীয় খুঁটিনাটি বিষয়গুলি নিয়ে তুল্যমূল্য বিশ্লেষণ হবে। দল কোথায় সাফল্য পেয়েছে , কোথায় পিছিয়ে আছে, সেই সব দিকগুলি নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা করবেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। বৈঠকে থাকবেন সুনীল বনসল, মঙ্গল পান্ডে, অমিত মালব্য। রাজ্যের পদাধিকারীদের ও মোর্চা সভাপতিদেরও থাকতে বলা হয়েছে ওই বৈঠকে। রাজ্য বিজেপি সূত্রে খবর, পঞ্চায়েতের ফলাফল নিয়ে আপাতত দুটি পৃথক মত রয়েছে বঙ্গ বিজেপির অন্দরে। একাংশের নেতারা পঞ্চায়েতের ফলাফলকে বড় সাফল্য হিসেবেই মনে করছেন। আবার অন্য একটি অংশ সাফল্যকে বড় করে দেখতে নারাজ।
দুই পক্ষেরই অবশ্য এই বিষয়ে দুটো আলাদা যুক্তি রয়েছে। যেমন পরিসংখ্যান হিসেব করলে দেখা যাবে, ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনের তুলনায় ২০২৩-এর পঞ্চায়েতে ৪ শতাংশ বেশি ভোট পেয়েছে বিজেপি। কিন্তু একুশের বিধানসভা নির্বাচনের তুলনায় আবার ১৫ শতাংশ ভোট কমেছে গেরুয়া শিবিরের । অথচ ২০১৮ সালের পর থেকে দুটি বড় নির্বাচন হয়ে গিয়েছে বাংলায়। উনিশের লোকসভা, একুশের বিধানসভা। এই দু’টো নির্বাচনেই বিরাট সাফল্য বিজেপি পেয়েছে। ২০১৯-এর লোকসভায় ১৮টি , ২০২১-এর বিধানসভায় ৭৭টি আসন বাংলায় পেয়েছে বিজেপি । সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে পঞ্চায়েতে ২০১৮ সালের তুলনায় মাত্র ৪ শতাংশ ভোট বেশি পাওয়া, খুব বেশি তৃপ্তির বলে মনে করছেন তা দলের একাংশ।
রাজ্য বিজেপি মনে করছে, রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনকে ঘিরে যে অশান্তি, খুনোখুনির অভিযোগ উঠেছে, সেই পরিস্থিতিতে ৩৫৫ ধারা জারির প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বার বার সরব হচ্ছে তাদের দল ও নেতৃত্ত্ব । এমন অবস্থায় পঞ্চায়েতের সাফল্যকে অগ্রাধিকার দেওয়া হলে, ৩৫৫ ধারা জারির দাবি অনেকটা লঘু হয়ে যাবে বলে মনে করছেন দলের একাংশের নেতারা। পর্যালোচনা বৈঠকে এই সব বিষয়গুলি নিয়েই আলোচনা হবে বলে জানা যাচ্ছে। এদিকে সামনেই আবার লোকসভা নির্বাচন রয়েছে ২০২৪ সালে। এই ৩৫৫ ধারা জারির দাবি, লোকসভার আসরে কোনও বিরূপ প্রভাব ফেলবে কি না, তাও রাজ্য নেতাদের কাছ থেকে বুঝে নিতে চাইছে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34