Advertisement
  • মা | ঠে-ম | য় | দা | নে
  • অক্টোবর ৬, ২০২৩

বিশ্বকাপে শচীনের সেমিফাইনালিস্টের তালিকায় স্থান নেই পাকিস্তানের

আরম্ভ ওয়েব ডেস্ক
বিশ্বকাপে শচীনের সেমিফাইনালিস্টের তালিকায় স্থান নেই পাকিস্তানের

শুরু হয়ে গেছে বিশ্বকাপ। বৃহস্পতিবার উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড। প্রথম ম্যাচে ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে দিয়েছে কিউয়িরা। দ্বিতীয় ম্যাচে হল্যান্ডের মুখোমুখি পাকিস্তান। বিশ্বকাপ শুরু হয়ে গেলেও ফেবারিট নিয়ে জল্পনা–কল্পনা থেমে নেই। অনেক বিশেষজ্ঞ পাকিস্তানকে অন্যতম ফেবারিট হিসেবে ধরলেও শচীন তেন্ডুলকারের সেমিফাইনালিস্টের তালিকায় নেই পাকিস্তান। বাবর আজমের দলকে তালিকায় না রাখলেও ভারতকে রেখেছেন শচীন। ভারতের সঙ্গে রেখেছেন গতবারের চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড, রানার্স নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়াকে। অর্থাৎ, ২০১৯ বিশ্বকাপে যে চারটি দল সেমিফাইনালে উঠেছিল, এবছরও সেই চারটি দলের পক্ষেই বাজি ধরেছেন শচীন। শচীনের ভবিষ্যৎবানী যদি ঠিক হয়, তাহলে পরপর দুটি বিশ্বকাপে একই দল সেমিফাইনালে উঠবে।
চার সেমিফাইনালিস্ট দল প্রসঙ্গে শচীন বলেন, ‘‌আমার সেমিফানালিস্টের তালিকায় প্রথমেই যে ভারতকে রাখব, এবিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। এবারের দলে দারুণ ভারসাম্য আছে। ফিল্ডিং দুর্দান্ত, রানিং বিটুইন দ্য উইকেটও খুব ভাল। ব্যাটিং, বোলিং সব বিভাগেই খুবই শক্তিশালী।’‌ দ্বিতীয় দল হিসেবে অস্ট্রেলিয়াকে বেছে নিয়েছেন শচীন। অস্ট্রেলিয়া দল সম্পর্কে তাঁর বিশ্লেষণ, ‘‌অস্ট্রেলিয়া দলেও ভারতের মতো ভাল ভারসাম্য আছে। অভিজ্ঞতা ও তারুণ্যের দারুণ সংমিশ্রন।’‌
সেমিফাইনালের তৃতীয় দল হিসেবে গতবারের চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে বেছে নিয়েছেন শচীন। ইংল্যান্ডকে বেছে নেওয়ার পেছনে তাঁর যুক্তি, ‘‌ইংল্যান্ড যথেষ্ট শক্তিশালী দল। দলে প্রচুর অভিজ্ঞ ক্রিকেটার রয়েছে। বেশ কয়েকজন তরুণ ক্রিকেটার রয়েছে। অর্থাৎ অভিজ্ঞতা ও তারুণ্যের দারুণ সংমিশ্রন। চতুর্থ দল হিসেবে আমি বেছে নেব নিউজিল্যান্ডকে। ২০১৫ ও ২০১৯ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে খেলেছে।’‌
এবছ শচীন তেন্ডুনকারকে বিশ্বকাপের গ্লোবাল অ্যাম্বাসাডর করেছে আইসিসি। বৃহস্পতিবার আমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ট্রফি হাতে মাঠে ঢুকে বিশ্বকাপের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছিলেন। নিজের অনুভূতির প্রসঙ্গে শচীন বলেন, ‘‌ট্রফি হাতে মাঠে প্রবেশ করার অনুভূতিই আলাদা। এই মাঠে ২০১১ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছিলাম। ১২ বছর পর আবার এই মাঠে ফিরে এলাম। ২০১১ সালের আগে আয়োজক কোনও দেশ বিশ্বকাপ জেতেনি। পরপর দুটি বিশ্বকাপ আয়োজক দেশ জিতেছে। এবার ভারত আয়োজক। ভারতের বিশ্বকাপ জেতার ব্যাপারে আমি আশাবাদী।’‌


  • Tags:
❤ Support Us
error: Content is protected !!