শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
কোচবিহার শহরের নিউ কদমতলা মোড় এলাকার বহুতলে আগুন লাগে । সকালবেলা প্রাতঃভ্রমণকারীরা প্রথম আগুন দেখতে পান। আবাসনের পাঁচতলা থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখে তাঁরা চিৎকার করেন। আবাসনের অনেকেই সেই সময় ঘুমোচ্ছিলেন। প্রাতঃভ্রমণকারীদের চিৎকারে ঘুম ভাঙে। সঙ্গে সঙ্গে বেরিয়ে আসেন আশেপাশের লোকজন। তীব্র আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। ন দমকলে খবর দেন তারা । কিন্তু ততক্ষণে বাড়তে থাকে আগুনের লেলিহান শিখা। দমকল। দু’টি ইঞ্জিনের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। ঘরের ভিতর থেকে উদ্ধার করা হয় মা এবং ছেলের অগ্নিদগ্ধ দেহ৷ যদিও যে রুমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, সেটির দরজা বাইরে থেকে তালা দেওয়া ছিল ৷ ফলে নিছক দুর্ঘটনা নাকি এই অগ্নিকাণ্ডের পিছনে অন্য কোনও রহস্য রয়েছে, তা নিয়ে রহস্য দানা বাঁধছে৷
জানা গিয়েছে, মৃতদের না সুপ্রিয়া সরকার (৫৭) এবং তাঁর ছেলে সুজয় সরকার (৩২)৷ মৃতরা অসমের বাসিন্দা হলেও ওই ফ্ল্যাটে থাকতেন বলে জানিয়েছেন আবাসনের অন্যান্য বাসিন্দারা৷
তবে কী ভাবে আগুন লাগলো তা নিয়ে এখনই কিছু কিছু জানা যায়নি। মৃতদের পরিবারের বাকি সদস্যদের খোঁজ করে তাঁদের খবর দেওয়ার চেষ্টা করছে পুলিস ।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34