শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
ইনিও সানিয়া মির্জা। তবে নামে মিল থাকলেও এনার বিচরণ ক্ষেত্র টেনিস খেলার কোর্ট নয়। বরং আকাশের সীমাহীনতাকেই স্পর্শ করতে চলেছেন বছর ১৯-এর এই তরুণী।
চলতি বছরে এনডিএ অর্থাৎ ন্যাশনাল ডিফেন্স আকাদেমির পরীক্ষায় সামগ্রিকভাবে ১৪৯ তম স্থান পেয়েছেন সানিয়া। এ বছর এন ডি এর পরীক্ষায় পুরুষ ও মহিলা মিলিয়ে মোট ৪০০ টি আসন ছিল। সেখানে মহিলাদের জন্য আসন ছিল মাত্র ১৯টি। সেই আসন সংখ্যার মধ্যে মাত্র দুটি ছিল যুদ্ধ বিমান চালকের। তার একটিতেই জায়গা করে নিয়েছেন উত্তরপ্রদশের এই তরুণী। তার এই অভাবনীয় সাফল্যে স্বভাবতই খুশি তার বাবা-মা ও শিক্ষকরা
সানিয়ার জন্ম দেহাতের কোতোয়ালি থানার যশোভার নামক একটি গ্রামে । ছোটোবেলা থেকেই অত্যন্ত মেধাবী। মাধ্যমিক দিয়েছেন দুবে ইন্টার কলেজ থেকে। দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় নিজের জেলার মধ্যে সে প্রথম । বর্তমানে তিনি মির্জাপুরে গুরুনানক গার্লস ইন্টার কলেজ থেকে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করছেন
এদিন সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন বিমান চালক হওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর অনুপ্রেরণা ছিল ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট অবনী চতুর্বেদী । তাঁকে দেখেই তিনি বিমান চালক হওয়ার স্বপ্ন দেখা শুরু করেন। উল্লেখ্য অবনী চতুর্বেদী, মোহনা সিং ও ভাবনা কান্থ প্রতিরক্ষা মন্ত্রক কর্তৃক দেশের প্রথম মহিলা বিমান চালক রূপে ঘোষিত হয়েছিলেন। পাশাপাশি আরও জানান তিনি হিন্দি মাধ্যমের ছাত্রী কিন্তু সেটা তার সাফল্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি।
আগামী ২৭ শে ডিসেম্বর পুণের এনডি এ আকাদেমিতে যোগ দিতে চলেছেন সানিয়া। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী দিনে তিনিই হতে চলেছেন দেশের প্রথম মুসলিম মহিলা যুদ্ধবিমান চালক।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34