শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
চলতি বিশ্বকাপে রান তাড়া করতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকাকে। আগের ম্যাচে ইডেনেই ভারতের বিরুদ্ধে মুখ থুবড়ে পড়েছিল প্রোটিয়ারা। ৩২৬ রান তাড়া করতে গিয়ে গুটিয়ে গিয়েছিল ৮৩ রানে। সেমিফাইনালের আগে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে রান তাড়া করার দক্ষতা ঝালিয়ে নিতে চেয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা টিম ম্যানেজমেন্ট। রান তাড়া করার ব্যাপারে এদিন অবশ্য মুন্সিয়ানার পরিচয় দিলেন প্রোটিয়া ব্যাটাররা। দুই আফগান স্পিনার মহম্মদ নবি ও রশিদ খানের দাপট সত্ত্বেও ৫ উইকেটে জিতল দক্ষিণ আফ্রিকা।
আমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে এদিন টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় আফগানিস্তান। শুরুটা ভাল করেছিলেন রহমানুল্লাহ গুরবাজ ও ইব্রাহিম জাদরান। ওপেনিং জুটিতে ওঠে ৪১। নবম ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকাকে প্রথম সাফল্য এনে দেন কেশব মহারাজ। নিজের প্রথম ওভারেই তুলে নেন গুরবাজকে (২২ বলে ২৫)। পরের ওভারে জাদরানকে (১৫) ফেরান জেরাল্ড কোয়েৎজে। দশম ওভারে অধিনায়ক হাসমাতুল্লাহ শাহিদীকে (২) আফগানিস্তানকে চাপে ফেলে দেন মহারাজ।
দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় আফগানিস্তান। এরপর দলকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন রহমত শাহ ও আজমাতুল্লাহ। রহমতকে (২৬) তুলে নিয়ে জুটি বাঙেন লুঙ্গি এনগিডি। মিডল অর্ডারে একা লড়াই করেন আজমাতুল্লাহ। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ২৪৪ রানে গুটিয়ে যায় আফগানিস্তান। ১০৭ বলে ৯৭ রান করে অপরাজিত থাকেন আজমাতুল্লাহ। রশিদ খান করেন ১৪, নুর আহমেদ ২৬। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে দুরন্ত বোলিং করে ৪৪ রানে ৪ উইকেট তুলে নেন কোয়েৎজে। ২টি করে উইকেট নেন লুঙ্গি এনগিডি ও কেশব মহারাজ।
চলতি বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকা টিম ম্যানেজমেন্টের মাথাব্যাথা হয়ে দাঁড়িয়েছে অধিনায়ক তেম্বা বাভুমার ফর্ম। আফগানিস্তানের বিরুদ্ধেও বড় রান করতে ব্যর্থ। ২৮ বলে ২৩ রান করে তিনি মুজিব উর রহমানের বলে আউট হন। ভাল শুরু করেও বড় রান করতে ব্যর্থ কুইন্টন ডিকক। ৪৭ বলে ৪১ রান করে তিনি আউট হন। রান তাড়া করতে গিয়ে নিজেদের মেলে ধরতে পারেননি এইডেন মার্করাম (২৫), হেনরিক ক্লাসেন (১০), ডেভিড মিলাররা (২৪)। একপ্রান্তে উইকেট পড়লেও তিন নম্বরে নামা রাশি ভ্যান ডার ডুসেন দলে এগিয়ে নিয়ে যান।
১৮২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে একসময় চাপে পড়ে গিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। আন্ডিলে ফেলুকায়োকে সঙ্গে নিয়ে দলকে জয়ের দিকে এগিয়ে নিয়ে যান ডুসেন। শেষ পর্যন্ত ৪৭.৩ ওভারে ২৪৭/৫ রান তুলে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ৯৫ বলে ৭৬ রান করে অপরাজিত থাকেন ডুসেন। অন্যদিকে, ৩৭ বলে ৩৯ রান করে অপরাজিত থাকেন ফেলুকায়ো। আফগানিস্তানের হয়ে মহম্মদ নবি ৩৫ রানে ২ উইকেট নেন। ৩৭ রানে ২ উইকেট নেন রশিদ খান।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34