- এই মুহূর্তে স | হ | জ | পা | ঠ
- সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২৩
বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ভারতের ৯১টি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান, দেশের সেরা বেঙ্গালুরুর “ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স”

দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিরোপা পেল ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স, বেঙ্গালুরু। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার এই সম্মান পেল এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি। সম্প্রতি ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের জন্য বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে টাইমস হায়ার এডুকেশন ম্যাগাজিন। সেখানেই দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তকমা পেয়েছে বেঙ্গালুরুর বিখ্যাত এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়াও বিশ্বসেরার তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে ভারতের মোট ৯১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যার মধ্যে কলকাতা ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের নামও রয়েছে।
গত বছর টাইমস হায়ার এডুকেশনের তালিকায় ছিল ৭৫টি ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। অর্থাৎ এবার ১৬ বিশ্ববিদ্যালয় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। যা দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা তথা প্রতিষ্ঠানগুলির জন্য সুখবর। তবে ভারতের সেরা বিশ্ববিদ্যালয় ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স বিশ্ব ক্রমতালিকায় ২৫০তম স্থান পেয়েছে। দেশের পরবর্তী সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলি হল আন্না বিশ্ববিদ্যালয়, জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া, মহাত্মা গান্ধী বিশ্ববিদ্যালয়, শূলিনী ইউনিভার্সিটি অফ বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেস। বিশ্ব ক্রমতালিকায় এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলি রয়েছে ৫০১ থেকে ৬০০-র ঘরে। তালিকায় কলকাতার দুই প্রতিষ্ঠান কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ও আছে। তবে প্রথম ১০০০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে স্থান হয়নি তাদের।
টাইমস হায়ার এডুকেশন ম্যাগাজিনের সমীক্ষা অনুযায়ী বিশ্বের সেরা হচ্ছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে স্ট্যানফোর্ড। তৃতীয় স্থানে ম্যাসেচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি। তালিকায় পরবর্তী স্থানগুলিতে রয়েছে হারভার্ড, কেমব্রিজ, প্রিন্সটন, ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, ইম্পেরিয়াল কলেজ অফ লন্ডন, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় এবং ১০ নম্বরে ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়।
গত বছর টাইমস হায়ার এডুকেশনের তালিকায় ছিল ৭৫টি ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। অর্থাৎ এবার ১৬ বিশ্ববিদ্যালয় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। যা দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা তথা প্রতিষ্ঠানগুলির জন্য সুখবর। তবে ভারতের সেরা বিশ্ববিদ্যালয় ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স বিশ্ব ক্রমতালিকায় ২৫০তম স্থান পেয়েছে। দেশের পরবর্তী সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলি হল আন্না বিশ্ববিদ্যালয়, জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া, মহাত্মা গান্ধী বিশ্ববিদ্যালয়, শূলিনী ইউনিভার্সিটি অফ বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেস। বিশ্ব ক্রমতালিকায় এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলি রয়েছে ৫০১ থেকে ৬০০-র ঘরে। তালিকায় কলকাতার দুই প্রতিষ্ঠান কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ও আছে। তবে প্রথম ১০০০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে স্থান হয়নি তাদের।
এছাড়াও তালিকায় রয়েছে আলাগপ্পা বিশ্ববিদ্যালয়, আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়, বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়, ভারথিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়, ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (গুয়াহাটি), ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (ইন্ডিয়ান স্কুল অফ মাইনস) ধানবাদ। ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি পাটনা, ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন টেকনোলজি হায়দরাবাদ, জামিয়া হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয়, জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়, কলিঙ্গ ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডাস্ট্রিয়াল টেকনোলজি ভুবনেশ্বর, মালভিয়া ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, মনিপাল অ্যাকাডেমি অফ হায়ার এডুকেশন, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি রাউরকেলা, শিলচর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি।
এছাড়াও রয়েছে পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়, সাভেথা ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল অ্যান্ড টেকনিক্যাল সায়েন্সেস, থাপার ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি, ভেলোর ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, অ্যামিটি ইউনিভার্সিটি, অমৃতা বিশ্ব বিদ্যাপীঠম, বিড়লা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্স পিলানি, ইনস্টিটিউট অফ কেমিক্যাল টেকনোলজি, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়, দিল্লি প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ পুনে।
❤ Support Us