শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
চলতি আইএসএলে সবথেকে শক্তিশালী দল মুম্বই সিটি এফসি। লিগ টেবিলের শীর্ষে রয়েছে। আর সেই দলকেই কিনা হারতে হল লিগ টেবিলে ১০ নম্বর দলের কাছে! মুম্বইকে ১–০ ব্যবধানে হারিয়ে আইএসএলে সবথেকে বড় অঘটন ঘটাল ইস্টবেঙ্গল। গোল করে ইস্টবেঙ্গলকে জয় এনে দেন নওরেম মহেশ সিং।
ঘরের মাঠে এদিন দারুণ শুরু করেছিল মুম্বই সিটি। ইস্টবেঙ্গলও পিছিয়ে ছিল না। বারবার প্রতি আক্রমণে উঠে এসে হানা দিচ্ছিল মুম্বই সিটি রক্ষণে। কিন্তু তিন কাঠি ভেদ করতে পারছিলেন না ক্লেইটন সিলভারা। তবে মুম্বই সিটির সামনে গোল করার সুযোগ বেশি এসেছিল। আহমেদ জুহু, আলবার্তো নগুয়েরারা সহজ সুযোগ নষ্ট করেন। প্রথমার্ধের শেষলগ্নে রওলিন বোর্জেসের শট পোস্টে লেগে ফিরে আসে।
দ্বিতীয়ার্ধে খেলায় ফেরে ইস্টবেঙ্গল। শুরু থেকেই আক্রমণে ঝাঁপিয়ে পড়ে। ম্যাচের ৫২ মিনিটে এগিয়ে যায়ও। বাঁ দিক থেকে ক্লেইটন সিলভা বক্সের মধ্যে বল বাড়িয়েছিলেন ভিপি সুহেরকে উদ্দেশ্য করে। সুহের এক ডিফেন্ডারকে গায়ে নিয়ে ছোট টোকায় বল দেন ৬ গজ বক্সে দাঁড়ানো ন–রেম মহেশ সিংকে। দুই ডিফেন্ডারের মাঝখান বাঁ পায়ের শটে দলকে এগিয়ে দেন নওরেম।
পিছিয়ে পড়ে সমতা ফেরানোর জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে মুম্বই সিটি এফসি। একের পর এক আক্রমণ তুলে নিয়ে আসতে থাকে লাল–হলুদ রক্ষণে। ৫৭ মিনিটে সমতা ফেরানোর সুযোগ এসেছিলও মুম্বাই সিটি এফসি–র সামনে। কর্নার থেকে বল পেয়ে গিয়েছিলেন লাললিনজোয়ালা ছাংতে। তিনি ছোট্ট চিপ রেখেছিলেন বক্সে। কিরিয়াকু হেড করে বল বিপদমুক্ত করেন। ফিরতি বল আবার পান ছাংতে। তাঁর গোলমুখী দুরন্ত শট বাঁচান লালচুংনুঙ্গা। ৬৪ মিনিটে আবার সুযোগ পেয়েছিল মুম্বই। হালেন নংডুর সাইড ভলি বাঁদিকের ঝাঁপিয়ে দুরন্ত দক্ষতার সঙ্গে বাঁচান ইস্টবেঙ্গল গোলকিপার কমলজিত সিং।
এরপর আরও বেশ কয়েকটা গোলের সুযোগ এসেছিল মুম্বইয়ের সামনে কিন্তু তিনকাঠির নিচে অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠে দলের নিশ্চিত পতন রোধ করেন ইস্টবেঙ্গল গোলকিপার কমলজিত সিং। তাঁর জন্যই এদিন ৩ পয়েন্ট নিয়ে মাঠ ছাড়ল ইস্টবেঙ্গল। ১৯ ম্যাচে ১৯ পয়েন্ট পেয়ে ৯ নম্বরে উঠে এল স্টিফেন কনস্টানটাইনের দল।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34