Advertisement
  • মা | ঠে-ম | য় | দা | নে
  • ফেব্রুয়ারি ১, ২০২৫

মু্ম্বইয়ের বিরুদ্ধে ইস্টবেঙ্গলের জয়ের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াল পোস্ট

আরম্ভ ওয়েব ডেস্ক
মু্ম্বইয়ের বিরুদ্ধে ইস্টবেঙ্গলের জয়ের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াল পোস্ট

‌প্রথম পর্বে ঘরের মাঠে মুম্বই সিটি এফসি–র কাছে ৩–২ ব্যবধানে হারতে হয়েছিল ইস্টবেঙ্গলকে। অ্যাওয়ে ম্যাচে অল্পের জন্য প্রতিশোধ নিতে পারল না লাল–হলুদ ব্রিগেড। মুম্বইয়ের মাঠে দুর্দান্ত ফুটবল উপহার দিয়েও জয় অধরা থেকে গেলে অস্কার ব্রুজোর দলের কাছে। ইস্টবেঙ্গলের জয়ের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াল পোস্ট। দিয়ামানতাকোসদের গোলমুখে ব্যর্থতাও প্রকট হয়ে উঠল।
চোট–আঘাত, কার্ড সমস্যার জন্য একঝাঁক ফুটবলার নেই। প্রথম একাদশ গড়তেই হিমসিম। নন্দকুমারের মতো উইঙ্গারকে রাইট ব্যাকে খেলাতে বাধ্য হলেন। তবুও নিজেদের গুটিয়ে রাখেননি ইস্টবেঙ্গল কোচ অস্কার ব্রুজো। প্রথম থেকেই আক্রমণে ঝাঁপিয়ে পড়ে মুম্বই সিটি–র নাভিশ্বাস তুলে দিয়েছিলেন বিষ্ণু, সেলিস, দিয়ামানতাকোসরা। ব্রুজো বুঝেছিলেন, দ্রুত গতির মুম্বইকে চাপে ফেলতে গেলে পাল্টা আক্রমণ শানাতে হবে।
পরিকল্পনামতোই ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণে ঝড় তুলেছিল ইস্টবেঙ্গল। ১৩ মিনিটেই এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ এসেছিল। রিচার্ড সেলিসের দুরন্ত পাস বিষ্ণু পা ছোঁয়াতে পারেননি। বল বিপদমুক্ত হয়। ফিরতি বলে শট নিয়েছিলেন নন্দকুমার। কর্নারের বিনিময়ে বাঁচান মুম্বই সিটি গোলকিপার।‌ সেলিস, বিষ্ণু, মহেশ, দিয়ামানতাকোসরা একের পর আক্রমণ তুলে নিয়ে এসেই গোলমুখ খুলতে পারছিলেন না। প্রথমার্ধের ইনজুরি সময়ে মহেশ সিংয়ের পাস থেকে দুরন্ত শট নিয়েছিলেন দিয়ামানতাকোস। বল পোস্টে লাগে।
দ্বিতীয়ার্ধেও ইস্টবেঙ্গলের দাপট অব্যাহত ছিল। ভাঙা দল নিয়ে যে মাঠে নেমেছে, দেখে একবারও মনে হচ্ছিল না। ইস্টবেঙ্গলের আক্রমণের চাপে তখন দিশেহারা অবস্থা মুম্বই সিটি–র। তবে মাঝেমাঠে প্রতি আক্রমণে উঠে এসে ইস্টবেঙ্গল রক্ষণকে চাপে রাখছিলেন বিপিন সিংরা। ইস্টবেঙ্গল গোলকিপার প্রভসুখন গিল বেশ কয়েকটা দারুণ সেব করেন। ৭৫ মিনিটে ইস্টবেঙ্গসলের সামনে আবার বাধা হয়ে দাঁড়ায় পোস্ট। মহেশ সিংয়ে সেন্টারে দুরন্ত হেড করেছিলেন দিয়ামানতাকোস। বল পোস্টে লাগে। একই সঙ্গে ইস্টবেঙ্গলের দেওয়াল লিখনও পরিস্কার হয়ে যায়। ১ পয়েন্ট নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় লাল–হলুদকে।


  • Tags:
❤ Support Us
error: Content is protected !!