শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
মহান একুশকে সাক্ষী রেখে আজ শুরু হল চিত্রকর স্বাগতা বোসের একক ছবির প্রদর্শনী। মায়া আর্ট গ্যালারিতে। বিকেল ৬টায় । শহরের হুজ হুদের সবাই আমন্ত্রিত ছিলেন উদ্বোধনীতে। কথা দিয়েছেন, উপস্থিত থাকবেন- গৌতম ঘোষ, সুব্রত গঙ্গোপাধ্যায়, প্রশান্ত দাঁ, বাহার উদ্দিন, উমা রায় চৌধুরি, শ্যামা দাশ, শীলা কাপুর, তেজস্বত রায়, মধুছন্দা সেন, দেবব্রত চক্রবর্তী, সুপ্রিয়া রায়, তারক গড়াই এবং দিল্লি প্রবাসী লেখক আদিত্য সেন। ছোটো-বড়ো সাইজের বহু ছবি রং ছড়াচ্ছে মধুছন্দার গ্যালারিতে। শহরে স্বাগতার একক প্রদর্শনী এটাই প্রথম নয়। বড়ো বড়ো হোটেল, আর্ট স্পেস , গ্যালারি তাঁর একক প্রদর্শনী দেখেছে। স্বাগতার এবারের প্রদর্শনীতে ছড়িয়ে আছে এমন কিছু রঙ বাহাদুর চিত্রপট, যার বয়ান স্পষ্ট, ইঙ্গিতময় আর প্রতীকধর্মী। স্বাগতাকে কেউ যেন আঁকিয়ে নেয়। সে কোনো ব্যক্তি না স্বভাবজাত প্রকৃতি। শিল্প শর্তে স্বাগতা স্বাগতার মতোই সংশয়হীন আর অতলস্পর্শী। অঙ্কন রীতিতে, প্রতিমা নির্মাণে কব্জির জোর তাঁর প্রবল। বিচিত্র ছবির ভাষা, আর বিষয়। যেমন বর্ণে, তেমনি নিবেদিত আমন্ত্রণে। কর্ম আর মর্ম যেখানে স্পর্শ করে চিত্রধর্মের অশেষকে। ছড়িয়ে দেয় অন্যরকমের আমেজ। কোনো অর্থেই বিবর্ণ, ফ্যাকাশে নয় তাঁর চিত্রপট। নয় দুরূহ রঙ ব্যবহারের কারুকৃতি। স্বাগতা শিল্পের প্রতিভা। সফর তাঁর ঐতিহ্যমুখর এবং সম্মুখপ্রবণ। ঋজু অঙ্কন কর্মে বিচ্যুতি নেই, হালকা, চওড়া স্বর নেই। সরাসরি দেখছেন পারিপার্শ্বিককে। ছবিতে যা হয়ে উঠছে পরিকল্পিত, স্বতঃস্ফূর্ত ব্যঞ্জনা।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34