শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেন থেকে নিরাপদে সব ভারতীয়দের বের করে আনতে নিরলস পরিশ্রম করছে ‘অপারেশন গঙ্গা’। কিন্তু শুধু ভারতীয় নয়, দুঃসময়ে পাকিস্তানীদেরও ত্রাতা হয়ে উঠেছে এ দেশের প্রশাসন। শত্রুতা সরিয়ে রেখে ইউক্রেনের শহরে আটকে পড়া একজন পাক তরুণীকেও নতুন জীবন দান করল ভারত। যার জন্য ইউক্রেনের ভারতীয় দূতাবাস এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানালেন তিনি।
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ প্রতিনিয়ত আছড়ে পড়ছে রুশ গোলা। প্রাণ হাতে নিয়ে ভিটে-মাটি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজ চালাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। দেশে ফিরতে মরিয়া ভিনদেশী পড়ুয়ারাও। এই শহরেই আটকে পড়েছিলেন পাকিস্তানি তরুণী আশমা শাফিক। তিনি নিজেই জানিয়েছেন, ভারতীয় দূতাবাসের দৌলতেই পশ্চিম ইউরোপে পৌঁছতে পেরেছেন তিনি। এবার সহজেই সে দেশের সীমান্ত পেরিয়ে বাড়ি ফিরতে পারবেন।
সংবাদ সংস্থা এএনআইকে ওই তরুণী বলেছেন, ‘আমাকে ওই ভয়ানক জায়গা থেকে বের করার জন্য আমি সত্যি ভারতীয় দূতাবাস এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে কৃতজ্ঞ। আমাদের পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।’ ইতিমধ্যেই পাকিস্তান ও নেপালের বেশ কিছু পড়ুয়াকে বের করে এনেছে ভারত। কিন্তু সেই জায়গায় পাকিস্তানি দূতাবাসের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছেন খোদ সেই দেশের নাগরিকরাই। সোমবারই যেমন এক পাক ছাত্র মিশা আর্শাদ বলেছেন, পাক পড়ুয়াদের ইউক্রেন থেকে ফেরানোর জন্য কোনও উদ্যোগই নিচ্ছে না সে দেশের দূতাবাস। তাঁর কথায়, ‘আমরাই পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ। অথচ আমাদের বিষয়ে দেশের কোনও চিন্তাই নেই।’
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34